আত্মহত্যার কারণ অনুসন্ধানের জন্য তদন্ত চালাচ্ছে পুলিশ।
রাঁচি: দিল্লির বুরারির পর এবার রাঁচিতে। ফের গণ আত্মহত্যা। দুজন শিশু সহ এক পরিবারের সাতজন সদস্য আত্মহত্যা করল। পুলিশ জানিয়েছে, একটি নামকরা বেসরকারি সংস্থার কর্মী দীপক কুমার ঝা তাঁর বাবা, মা, ভাই, স্ত্রী, সন্তান সহ আত্মহত্যা করেন রাঁচিতে।
ছাদ থেকে দুই ভাইয়ের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই পরিবারটি একটি বাড়িতে ভারা থাকত বলে জানা গিয়েছে। বাড়ির মালিক এ মিশ্র বলেন, 40 বছর বয়সী দীপক ঝা নিজের ব্যবসা শুরু করতে গিয়ে দেনার দায়ে ডুবে গিয়েছিলেন। তাঁর ছোট ভাই রূপেশ ঝা ছিলেন বেকার।
পরিবারের বাকি সদস্যদের মৃতদেহ পাওয়া যায় ঘরের বিছানায়। দীপকের পুত্র এবং কন্যার দেহও উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও তল্লাশি চালিয়ে কোনও সুইসাইড নোট পায়নি পুলিশ। আত্মহত্যার কারণ অনুসন্ধানের জন্য তদন্ত চলছে।
“প্রাথমিকভাবে, এটিকে একটি আত্মহত্যার ঘটনা বলেই মনে করা হচ্ছে। তদন্ত শেষ হলে এই বিষয়ে পুরোটা জানতে পারা যাবে”, বলেন রাঁচি পুলিশের তদন্তকারী অফিসার অনীশ গুপ্ত।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)