This Article is From Aug 26, 2019

দুর্নীতির অভিযোগে ২২ জন কর আধিকারিককে অবসর নিতে বাধ্য করল কেন্দ্র: সূত্র

Income Tax Department: দুর্নীতির মামলায় জড়িয়ে থাকার জন্য কমপক্ষে ২২ জন সিনিয়র ট্যাক্স অফিসারকে অবসর নিতে বাধ্য করা হয়েছে।

দুর্নীতির অভিযোগে ২২ জন কর আধিকারিককে অবসর নিতে বাধ্য করল কেন্দ্র: সূত্র

Income Tax: দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা, মীরাট এবং চেন্নাই সহ বিভিন্ন শহরের কর বিভাগের অন্তর্ভুক্ত এই কর্মকর্তারা

নয়া দিল্লি:

দুর্নীতির মামলায় জড়িয়ে থাকার জন্য কমপক্ষে ২২ জন সিনিয়র ট্যাক্স অফিসারকে অবসর নিতে বাধ্য করা হয়েছে। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দিন কয়েক আগেই একটি সংবাদপত্রকে জানান, কেন্দ্র ‘কর প্রশাসনের কিছু কালো ভেড়া' সম্পর্কে বিশেষ সচেতনতা নেওয়া হচ্ছে। জুন মাসে, একই রকমের পদক্ষেপে, কেন্দ্রীয় প্রত্যক্ষ ট্যাক্স বোর্ডের ১২ জন সহ ২৭ জন উচ্চ পদস্থ ভারতীয় রাজস্ব পরিষেবা আধিকারিককে দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত হওয়ার পরে বাধ্যতামূলক অবসর নিতে বাধ্য করা হয়েছিল। সূত্রের খবর, স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী মোদি জাতির উদ্দেশে ভাষণে এবং চলতি মাসের শুরুর দিকে ইকোনমিক টাইমসের সাক্ষাত্কারে যা বলেছেন তার সঙ্গে এই পুরো বিষয়টাই সামঞ্জস্যপূর্ণ।

দুর্নীতির অভিযোগে বাধ্যতামূলক অবসরে কর বিভাগের আরও ১৫ জন কর্মী

“কর প্রশাসনের কিছু কালো ভেড়া তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে এবং করদাতাদের হয়রানি করেছে। হয় সৎ মূল্যায়নগুলি লক্ষ্য করে দুর্নীতি হচ্ছে বা পদ্ধতিগত নিয়ম লঙ্ঘন করছে। আমরা সম্প্রতি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর কর্মকর্তাকে অবসর নেওয়ার মতো বাধ্যবাধকতার পদক্ষেপ নিয়েছি, এবং আমরা এই ধরণের আচরণ সহ্য করব না,” বলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। 

যৌন হেনস্থা এবং দুর্নীতির অভিযোগে সরতে হল দেশের এক ডজন কর-কর্তাকে

সূত্রের খবর অনুসারে, অবসর নিতে বাধ্য হওয়া ২২ জন কর কর্মকর্তা হলেন: কে কে উইকে, এসআর পারাতে, কৈলাস ভার্মা, কেসি মন্ডল, এমএস দামোর, আরএস গোগিয়া, কিশোর প্যাটেল, জেসি সোলঙ্কি, এসকে মন্ডল, গোবিন্দ রাম মালভিয়া, এই ছাপারগেরে, এস অশোকরজ, দীপক এম গাণিয়ান, প্রমোদ কুমার, মুকেশ জৈন, নবনীত গোয়েল, অচিন্ত্য কুমার প্রামাণিক, ভি কে সিং, ডিআর চতুর্বেদি, ডি অশোক, লীলা মোহন সিং এবং ভিপি সিং।

দিল্লি, মুম্বই, কলকাতা, মীরাট এবং চেন্নাই সহ বিভিন্ন শহরের কর বিভাগের অন্তর্ভুক্ত এই কর্মকর্তারা। কয়েক হাজার টাকা থেকে শুরু করে লক্ষাধিক টাকা ঘুষ চাওয়া ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে। তাদের মধ্যে আবার একজনের বিরুদ্ধে দুবাই থেকে দিল্লি বিমানবন্দরে ১২২৪ গ্রাম সোনা বহনকারী ব্যক্তির কাছ থেকে ৫৮ গ্রাম সোনা নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে।

.