தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Jun 09, 2020

লাদাখের বেশিরভাগ এলাকা থেকে পারষ্পরিক বোঝাপড়ায় পিছিয়ে এল ইন্দো-চিন সেনা: সূত্র

India-China standoff: চলতি সপ্তাহে আলোচনা হতে চলেছে দুই দেশের সেনাবাহিনীর, পেট্রোলিং পয়েন্ট ১৪ (গালোয়াঁ), পেট্রোলিং পয়েন্ট ১৫ এবং গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় হতে পারে আলোচনা

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by
নয়াদিল্লি:

বুধবার সেনাবাহিনী পর্যায়ের আলোচনার আগেই, পূর্ব লাদাখের (Ladakh) বেশ কিছু এলাকা থেকে নিজেদের পিছিয়ে নিয়ে এল ভারত ও চিনা সেনাবাহিনী (Indian and Chinese Troops), মঙ্গলবার এমনটাই জানা গিয়েছে সরকারি সূত্রে। বুধবার লাদাখের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণঁ এলাকায় সেনাবাহিনী পর্যায়ের আলোচনা হবে। সূত্রের খবর, সেই আলোচনার আগে, উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চিনা সেনা সরানো হয়েছে। প্যাংগোং সো ছাড়া, চিনা সেনাবাহিনী দুই থেকে তিন কিলোমিটার সরে গিয়েছে বলে জানিয়েছে সূত্রটি। উল্টোদিকে, শীর্ষ সূত্রের খবর, ভারতের তরফেও তাদের কিছু সংখ্যক সেনাহবাহিনী ও যানবাহন ওই এলাকা থেকে সরিয়ে নিয়েছে।

সরকারি সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা এএনআই জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে আলোচনা হতে চলেছে দুই দেশের সেনাবাহিনীর, পেট্রোলিং পয়েন্ট ১৪ (গালোয়াঁ), পেট্রোলিং পয়েন্ট ১৫ এবং গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় আলোচনা হতে পারে।

চিনের সৈনিকদের সঙ্গে আলোচনার জন্য ইতিমধ্যেই চুসুলে গিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর দল।

Advertisement

সোমবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানান, “যত দ্রুত সম্ভব” চিনের সঙ্গে সীমান্ত সমস্যা মেটাতে প্রস্তাবনা চায় ভারত। পূর্ব লাদাখে গত সপ্তাহে দুই দেশের সেনাবাহিনীর মুখোমুখি হওয়া নিয়ে গত সপ্তাহে সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের আলোচনাকে “ইতিবাচক” বলে মন্তব্য করেন তিনি।

উত্তেজনা কমানোর পদক্ষেপ হিসেবে, ল্যাফটেন্যান্ট জেনারেল হরিন্দর সিং এবং টিবেট মিলিটারি মেজর জেনারেল লিউ লিন শনিবার আলোচনা করেন।

Advertisement

একদিন পর, একটি বিবৃতিতে বিদেশমন্ত্রক জানায় যে, “মনোরম এবং ইতিবাচক পরিবেশে” বৈঠক হয়েছে এবং দুই পক্ষই সম্মত হয়েছে যে, দুই দেশের সম্পর্ক আরও উন্নত করতে “দ্রুত প্রস্তাবনা” তৈরির প্রয়োজন।

চিনা বিদেশমন্ত্রকের তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় শান্তি বজায় রাখতে এবং আলোচনার মাধ্যমে উত্তেজনা থামাতে সম্মত হয়েছে দুই দেশ।

Advertisement

৫  এবং ৬ মে প্যাংগং লেক এলাকায় দুই দেশের সেনা জওয়ানদের মধ্যে বিচ্ছিন্ন লড়াইয়ের পরেই উত্তেজনা ছড়ায়।

Advertisement