তারা সহযোগিতা করবে তাদের নতুন অটোমেটিক তথ্য আদানপ্রদান চুক্তির মাধ্যমে
হাইলাইটস
- Funds held by Indians with Swiss banks rose to Rs 6,891 crore in 2017
- "Nobody has the guts to save money outside the country": Piyush Goyal
- "If anybody is found guilty, strict action will be taken", he said
নিউ দিল্লি: 2019 অর্থবর্ষের শেষ নাগাদ সুইজারল্যান্ড থেকে কালো টাকা নিয়ে সমস্ত তথ্য ভারতের হাতে আসবে এমনটাই জানালেন পীযুষ গয়াল।গতকালই মধ্য ইউরোপিয়ান রাষ্ট্র একটি তথ্য প্রকাশ করে জানিয়েছে ভারতীয়দের দ্বারা জমানো টাকা পঞ্চাশ শতাংশ বেড়ে 1.01 বিলিয়ন সুইস ফ্রাঙ্কস হয়েছে 2017 তে। আমাদের কাছে সব তথ্য আছে এবং এক্ষেত্রে কেউ যদি দোষী সাব্যস্ত হয় সেক্ষেত্রে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।আজ দিল্লিতে এমনই জানিয়েছেন মন্ত্রী পীযুষ গয়াল। কালো টাকা ফেরত আনার ক্ষমতা এই মুহূর্তে কারোর নেই। এটা সম্ভব হচ্ছে শুধুমাত্র এই সরকারের কঠিন পরিশ্রমের জন্যে এমনি বক্তব্য অন্তর্বর্তীকালীন অর্থমন্ত্রীর।
ভারত এবং অন্য কয়েকটি দেশের তরফ থেকে প্রমান দেওয়ার পরই সুইজারল্যান্ড ইতিমধ্যেই তাদের বিদেশি উপভোক্তাদের তথ্য দেওয়া শুরু করেছে এবং তারা জানিয়েছে কালো টাকার বিরুদ্ধে ভারতের এই লড়াই এ তারা সহযোগিতা করবে তাদের নতুন অটোমেটিক তথ্য আদানপ্রদান চুক্তির মাধ্যমে।
ভারত এবং সুইজারল্যান্ড মধ্যে 2019 অর্থবর্ষেই শেষ হচ্ছে আর তার মধ্যেই পাওয়া যাবে সব তথ্য।
আর্থিক তথ্য আদানপ্রদানের ব্যাপারে কিভাবে কাজ করবে দুটি দেশ সে ব্যাপারে একাধিকবার আলোচনায় বসেছে তারা শুধু তাই নয় যে সমস্ত ভারতীয়দের অ্যাকাউন্ট অনৈতিকভাবে সুইস ব্যাংকে আছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে বলে রাখা ভালো এই ব্যাপারে ইতিমধ্যে ভারতের তরফ থেকে আবেদন ঝুলে রয়েছে, সেগুলির ব্যাপারেও কিভাবে ফাস্ট ট্রাক্ট আদানপ্রদান করা হবে একাধিকবার আলোচনা হয়েছে সেই বিষয়েও।
মন্ত্রীর এই বক্ত্যব্যের পরই মাঠে নামতে দেরি করেনি কংগ্রেস।নিজের টুইটার অ্যাকাউন্টে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছেন মন্ত্রী যা দাবি করেছেন তা আসলে কালো টাকার বিরুদ্ধে জয়ে সরকার যে অপারগ তাকেই সামনে এনে দিল।
এক্ষেত্রে বলে রাখা দরকার বিদেশে গচ্ছিত কালো টাকা নিয়ে অনবরত নিশ্চুপ থাকা ভারত 2017 তেই এই কাজে গতি আনে। সুইজারল্যান্ড ও তাদের বহুবছরের করা মনোভাব বদলায়।