This Article is From May 11, 2018

টুইট করে কাশ্মীরের ছাত্র সাহায্য চাইল, কিন্তু প্রোফাইল দেখে সুষমা রেগে গেলেন

একটি ছাত্র পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য ফিলিপিন থেকে টুইট করে, কিন্তু বিদেশ মন্ত্রী সুষমা স্বরাজ তা দেখে খুবই ক্ষুব্ধ হন

টুইট করে কাশ্মীরের ছাত্র সাহায্য চাইল, কিন্তু প্রোফাইল দেখে সুষমা রেগে গেলেন

পরে আরেকটি টুইট দেখে, সুষমা খুশি প্রকাশ করে বলেছেন যে, ''আতিক তার প্রোফাইল সংশোধন করেছেন''

হাইলাইটস

  • ফিলিপিন থেকে করা ছাত্রের টুইট দেখে ক্ষুব্ধ সুষমা স্বরাজ
  • সুষমা স্বরাজ বলেছেন, ''ভারতীয়-আগ্রাসী কাশ্মীর'' বলে কোনো স্থান নেই
  • সুষমা খুশি প্রকাশ করে বলেছেন যে, ''আতিক তার প্রোফাইল সংশোধন করেছেন'
নিউ দিল্লী: একটি ছাত্র পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য ফিলিপিন থেকে টুইট করেছিল, কিন্তু বিদেশ মন্ত্রী সুষমা স্বরাজ তা দেখে খুবই ক্ষুব্ধ হন, তিনি সেই ভারতীয় ছাত্রকেও উদ্দেশ্য করে বলেছেন যে, 'ইন্ডিয়া ওকুপায়েড কাশ্মীর' বলে কোনো স্থান নেই। শেখ আতিকের টুইটার প্রোফাইল সম্পর্কে আপত্তি জানালেন সুষমা। পরে আতিক নতুন করে টুইট করে পাঠায় যে সে 'ভারতের কাশ্মীরের' অধিবাসী। তার অনুরোধের পর, সুষমা বলেন, "আপনি যদি জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের বাসিন্দা হন, তবে আমরা অবশ্যই আপনাকে সাহায্য করব। কিন্তু আপনার প্রোফাইলটি দেখে মনে হয়েছিল যে, আপনি 'ইন্ডিয়া ওকুপায়েড কাশ্মীর'-এর বাসিন্দা, কিন্তু সেই রকম কোনো স্থান এখানে নেই।'' 
 আসলে, আতিক নতুন পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য সুষমা স্বরাজকে অনুরোধ করে বলেছিল যে তার স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে আসছে, যার কারণে তার বাড়ীতে (দেশ) ফেরাটা খুবই জরুরি। আতিক টুইট করেছে, "আমি জম্মু-কাশ্মীরএর বাসিন্দা এবং আমি ফিলিপিনে মেডিসিন কোর্স চালিয়ে যাচ্ছি কিন্তু আমার পাসপোর্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমি এক মাস আগে একটি নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেছিলাম।আমি আপনাকে এটি পেতে সাহায্য করার জন্য অনুরোধ করছি, কারণ আমাকে অবশ্যই মেডিকেল পরীক্ষার জন্য বাড়ি ফিরে যেতে হবে।''পরে আরেকটি টুইট দেখে, সুষমা খুশি প্রকাশ করে বলেন, ''আতিক তার প্রোফাইল সংশোধন করেছেন'' এবং এরপর তিনি ভারতীয় কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন, "তিনি ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের নাগরিক। দয়া করে তাকে সাহায্য করুন।'' পরে, আতিক সম্ভবত তার টুইটার অ্যাকাউন্টটি ডিলিট করে ফেলে। এদিকে, সুষমা আরেকজন ভারতীয় চেতনা আহুজাকে সাহায্যের প্রস্তাব দেন। চেতনা অভিযোগ করেছিল যে তাকে ভারতীয় ই-ভিসার কারণে অত্যাচার সহ্য করতে হচ্ছে। চেতনা বললো যে তার মার হঠাৎ অস্ত্রোপচারের জন্য তাকে তার সন্তান ও সেবককে নিয়ে হংকং থেকে দিল্লী যেতে হবে। তিনি একটি ই-ভিসার জন্য আবেদন করেন এবং একটি ইটিএ পাওয়া যায়, কিন্তু পাসপোর্ট অসম্পূর্ণ এই বলে তা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। সাহায্যের জন্য তাদের অনুরোধ দেখে, সুষমা কর্তৃপক্ষকে জানান যে এই বিষয়টিকে দয়ার সাথে মোকাবিলা করতে হবে।

.