This Article is From Jan 26, 2019

Republic Day 2019- জানেন কী জাতীয় সঙ্গীত ও জাতীয় গানের পার্থক্য ঠিক কোথায়?

Republic Day-জাতীয় সঙ্গীত শুরু হওয়া মাত্র প্রথম স্যালুট দেওয়া হয় এবং ঠিক ৫২ সেকেন্ডে গানটি শেষ হলেই শেষ স্যালুট দেওয়া হয়।

Republic Day 2019- জানেন কী জাতীয় সঙ্গীত ও জাতীয় গানের পার্থক্য ঠিক কোথায়?

Republic Day 2019: প্রথম ১৯১১ সালে কলকাতায় কংগ্রেসের একটি অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয়

নিউ দিল্লি:

প্রজাতন্ত্র দিবসের রীতি মেনে ২৬ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতির জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন, ২১ টি বন্দুকের স্যালুট দেওয়া হয়। আসলে ২১ টি বন্দুকের ফায়ারিং হয় না, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৭ টি বন্দুক (যাদের '25 পাউন্ডার্স' বলা হয়) দিয়েই সেলাম দেওয়া হয়। এই বন্দুক থেকে তিন-তিন রাউন্ডে গুলি করা হয়। জাতীয় সঙ্গীত শুরু হওয়া মাত্র প্রথম স্যালুট দেওয়া হয় এবং ঠিক ৫২ সেকেন্ডে গানটি শেষ হলেই শেষ স্যালুট দেওয়া হয়। জাতীয় সঙ্গীতের পাশাপাশি এই দিন জাতীয় গান বন্দে মাতরমও গাওয়া হয়। জাতীয় গান এবং জাতীয় সঙ্গীতের কোথায় পার্থক্য জেনে নিন আজ।

সরকারের পদ্মশ্রী প্রত্যাখ্যান করলেন নবীন পট্টনায়েকের বোন লেখিকা গীতা মেহতা

জাতীয় সঙ্গীত (National Anthem) এবং জাতীয় গানের (National Song) পার্থক্য

 

জাতীয় সঙ্গীত

জাতীয় সঙ্গীত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা। ১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি সালে ‘জন-গণ-মন'কে সংবিধান জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা দেয়। প্রথম ১৯১১ সালে কলকাতায় কংগ্রেসের একটি অনুষ্ঠানে এই গান গাওয়া হয়।

 

জাতীয় গান

ভারতের জাতীয় গান হল বন্দে মাতরম (Vande Mataram)। সাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘আনন্দমঠ' উপন্যাসের এই কবিতাটিই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সুর দেন এবং ১৮৯৬ সালে প্রথম কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে এই গান গাওয়া হয়। ১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি বন্দে মাতরমকে জাতীয় গানের সম্মান দেওয়া হয়।

Google Doodle; ভারতের ৭০ তম প্রজাতন্ত্র দিবসে দেশবাসীকে গুগলের বিশেষ অভিনন্দন

 

জেনে নিন জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও ব্যবহারের নিয়ম

 

১. জাতীয় পতাকা সর্বদা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্তের মাঝেই উত্তোলিত হতে পারে।

 

২. জাতীয় পতাকা কখনোই ঝোঁকানো হয় না, মাটিতেও রাখা যায় না। নির্দেশের পরেই একমাত্র সরকারি ভবনগুলিতে জাতীয় পতাকা অর্ধনত করে রাখা হয়।

 

৩. জাতীয় পতাকা কখনও জলে ডোবানো যায় না। জাতীয় পতাকা জ্বালানো, ছিঁড়ে ফেলা বা জাতীয় পতাকাকে কটুক্তি করার অপরাধ যাতে তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা জরিমানা, অথবা দুই'ই হতে পারে।

 

৪. পতাকার আকার আয়তাকার হতে হবে। এর দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থের পরিমাণ ৩:২ হওয়া উচিৎ।

 

৫. জাতীয় পতাকা সর্বদা কটন, সিল্ক বা খাদি নির্মিত হবে।

 

৬. গেরুয়া রঙ নিচের দিকে থাকলে সেটই ভুল।

 

৭. জাতীয় পতাকা সর্বদা কাছাকাছির মধ্যে সবচেয়ে উচ্চ স্থানে উত্তোলন করা উচিৎ।

 

৮. জাতীয় পতাকা দিয়ে কোনও অনুষ্ঠানে মঞ্চ সাজানো বা ঢাকা দেওয়া হয় না।

.