সরকারি তথ্য বলছে আহতের সংখ্যা প্রায় ৫৮৪।
হাইলাইটস
- The tsunami may have been triggered by an abnormal tidal surge
- Footage showed residents clutching flashlights, fleeing for higher ground
- Hundreds of homes and other buildings were "heavily damaged"
জাকার্তা: প্রথমে অগ্নুৎপাত তারপরে হওয়া সুনামিতে কমকরে ২২২ জনের মৃত্যু হল ইন্দোনেশিয়ায়। মৃতদের মধ্যে আছেন কয়েকজন পর্যটকও। সমুদ্রের ঢেউ এসে লাগায় বেশ কিছু বাড়ি ভেঙে গিয়েছে। জানা গিয়েছে দক্ষিণ সুমাত্রা এলাকায় শনিবার রাত সাড়ে ন'টা নাগাদ এই ঘটনাটি ঘটেছে। চিল্ড নামে একটি আগ্নেয়গিরি জেগে ওঠায় আচমকাই শুরু হয় অগ্নুৎপাত। তা থেকেই তৈরি হয় সুনামি। মৃত্যর পাশাপাশি আহতের সংখ্যাও অনেক। সরকারি তথ্য বলছে আহতের সংখ্যা প্রায় ৮০০। তাছাড়া খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না প্রায় ২০ জনের। প্রশাসনের তরফে জোর কদমে উদ্ধার কাজ শুরু হয়েছে। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে প্রশাসনের তরফ থেকে বাসিনান্দের আতঙ্কিত ননা হতে বলেছে।
দায়িত্ব নিতে হবে নেতৃত্বকেই, নির্বাচনে পরাজয় সম্পর্কে মত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতীন গড়করির
এলাকা ছেড়ে শেষ সম্বলটুকু নিয়ে অন্যত্র যাচ্ছেন বাসিন্দারা।
ইতিমধ্যেই সুনামির কিছু দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে একের পর এক এলাকায় বাড়ি ভেঙে পড়েছে। বহু জায়গায় উৎপাটিত হয়েছে গাছ। পান্ডেগ্ল্যাং জেলাইয় ক্ষতির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। এই জেলাতেই কমকরে ৩৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। আহতের সংখ্যা ৪৯১। ক্ষতিগ্রস্থ জায়গাগুলিতে প্রচুর যন্ত্রপাতি পাঠান হয়েছে।
আন্তর্জাতিক সুনামি তথ্য কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে অগ্নুৎপাত থেকে সুনামি খুব একটা সাধারণ ঘটনা নয়।
এই আগ্নেয়গিরিতে থেকে অতীতেও ভয়াবহ অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে।১৮৬৩ সালে অগ্নুৎপাতের কারণে মৃত্যু হয়েছিল প্রায় ৩৬ হাজার মানুষের।