हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Jul 25, 2020

পুরসভা কেন ঠেলা সরিয়েছে! ইংরাজিতে কর্তাদের সঙ্গে বিতণ্ডা পিএইচডি সব্জি বিক্রেতার

চোস্ত ইংরাজিতে তাঁর এই প্রতিবাদে স্পষ্টতই হতভম্ব ছিলেন পুরকর্তারা

Advertisement
অফবিট Edited by

প্রতিবাদে সিভিল সব্জি বিক্রেতা, পিএইচডি পড়ুয়াও।

ইন্দোর:

পুরসভা কেন সব্জির ঠেলা সরিয়ে দিয়েছে। এই অভিযোগ অনবরত পুরকর্তাদের সঙ্গে ইংরাজিতে বাকবিতণ্ডা করে গেলেন এক তরুণী সব্জি বিক্রেতা। তাঁর এই কীর্তি দেখে যখন অন্যরা হতভম্ব, তখন জানা গেল পিএইচডি করেছেন এই প্রতিবাদী চরিত্র (Vegetable vendor Phd student)। জানা গিয়েছে, ড. রায়সা আনসারি ইন্দোরের অহল্যা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেছেন। গত কয়েকদিন ধরে মালবা মিল চৌরাস্তায় বসা সব্জি বিক্রেতাদের ওপর জুলুম করছেন পুরকর্মীরা (Indore Municipality Corporation) শনিবার তাই রাগে ফেটে পড়লেন তিনি। ইংরেজিতেই পুরকর্তাদের কাছে করলেন অভিযোগ। রাইসার ভাইরাল ভিডিওতে (Viral Video) দেখা গিয়েছে, উপস্থিত পুরকর্তাদের প্রতি তাঁর প্রশ্ন, "আমরা কী করবো? প্রধানমন্ত্রী আর জেলা শাসকের বাড়ি গিয়ে মরব? না পুরসভার গলায় পড়বে?" চোস্ত ইংরাজিতে তাঁর এই প্রতিবাদে স্পষ্টতই হতভম্ব ছিলেন পুরকর্তারা। তাই কোনওরকম পাল্টা দিতে পারেনি পুর-আধিকারিকরা।

সেই ভাইরাল ভিডিও প্রতিবাদী এই তরুণীর বক্তব্য, "প্রায় ছয় দশক ধরে আমাদের এখানে পারিবারিক সব্জির ব্যবসা। হঠাৎ পুরসভা এসে সরতে বলছে। কখনও বলছে ডানদিকে সরো, কখনও বাঁদিকে সরো। কোথায় সরবো? ঠিক করে বলতে পারছে না। এই ব্যবসার আয় থেকেই সবার পরিবার চলে। এই সঙ্কটে আয় না থাকায় অনেক পরিবার সকাল-রাতে শুধু জল খেয়ে দিন কাটাচ্ছে। এবার তাহলে আমরা কী করবো?"

       
পিএইচডি নিয়েও কেন চাকরি করছেন না? রাইসাকে এই প্রশ্ন করা হলে তিনি জবাব দেন, "প্রথম কথা আমাকে চাকরি কে দেবে? মুসলমানরা করোনা ছড়াচ্ছে, এমন একটা গুজব জনপ্রিয় হয়ে গিয়েছে। আমার নাম রাইসা আনসারি, কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আমাকে চাকরি দিতে তৈরি নয়।"
      
 

Advertisement
Advertisement