தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Mar 16, 2020

ইয়েস ব্যাঙ্ক মামলায় সমন পাঠানো হল শিল্পপতি সুভাষ চন্দ্রকে

ইয়েস ব্যাঙ্কের (Yes Bank) প্রতিষ্ঠাতা রানা কাপুরের অর্থ তছরুপ মামলায় সমন পাঠানো হল শিল্পপতি সুভাষ চন্দ্রকে (Subhash Chandra)।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

বুধবার সুভাষ চন্দ্রকে দেখা করতে বলা হয়েছে ইডির দফতরে।

নয়াদিল্লি:

ইয়েস ব্যাঙ্কের (Yes Bank) প্রতিষ্ঠাতা রানা কাপুরের অর্থ তছরুপ মামলায় সমন পাঠানো হল শিল্পপতি সুভাষ চন্দ্রকে (Subhash Chandra)। অভিযোগ, সুভাষ চন্দ্রের ‘ইজেল গ্রুপ' ইয়েস ব্যাঙ্ক থেকে ৮,০০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল। সুভাষ চন্দ্রকে বুধবার ইডির দফতরে দেখা করতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ইডির দফতরে হাজিরার সমন পাঠানো হয়েছে শিল্পপতি অনিল আম্বানিকে। তাঁর সঙ্গে অবন্ত গ্রুপের মালিক গৌতম থাপড়কেও সমন পাঠানো হয়েছে।

শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে নতুন সমন জারির কথা বলেছিলেন অনিল। এরপরই ইডির তরফে তাঁকে বৃহস্পতিবার তাদের দফতরে আসতে বলা হয়।

"মঙ্গলবার আস্থা ভোট আয়োজিত করুন," কমল নাথকে বললেন মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল

Advertisement

নিয়ম ভেঙে ইয়েস ব্যাঙ্কের তরফে নানা সংস্থা বা ব্যক্তিকে সন্দেহজনক ভাবে ঋণ দেওয়া নিয়ে তদন্ত করছে ইডি। ৬২ বছরের রানা কাপুরের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি বেআইনি ভাবে ঋণ পাইয়ে দিতে ঘুষ হিসেবে প্রায় ৪,৩০০ কোটি টাকা নেন।

সব মিলিয়ে দেশের চতুর্থ বৃহত্তম বেসরকারি ব্যাঙ্ক ইয়েস ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ৩৪,০০০ কোটি টাকা সন্দেহজনক ঋণ দেওয়ার জন্য।

Advertisement

করোনা সংক্রমণ রুখতে সংসদে ‘ডেমো' দিতে চাইলেন ডেরেক ও'ব্রায়েন

এমাসের গোড়ায় ব্যাঙ্কের আর্থিক অবস্থার অবনতির দিকে লক্ষ রেখে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত ইয়েস ব্যাঙ্কের পরিষেবা স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। পাশাপাশি ব্যাঙ্কের বোর্ডের রাশ নিজের হাতে নেয় আরবিআই। ইয়েস ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তোলার ক্ষেত্রে সীমা বেঁধে দেওয়া হয় ৫০,০০০ টাকায়।

Advertisement

শুক্রবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আরবিআই প্রস্তাবিত ইয়েস ব্যাঙ্কের পুনর্নির্মাণ প্রকল্পে সম্মতি দেয়।

সেই পরিকল্পনার একটি অংশ হল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ইয়েস ব্যাঙ্কের ৪৯ শতাংশ শেয়ার কিনে নেবে। এবং আগামী তিন বছরে ন্যূনতম ২৬ শতাংশ শেয়ার থাকবে তাদের হাতে।

Advertisement

এর আগে অর্থমন্ত্রী নির্ম‌লা সীতারামন জানিয়েছেন, ইয়েস ব্যাঙ্ক ২০১৪ সালের আগে থেকেই নানা সমস্যায় ভুগছিল। তিনি বলেন, তাঁদের নাম নিতে আপত্তি নেই তাঁর। তিনি জানান, এর ফলে তিনি ক্রেতার গোপনীয়তা ভঙ্গ করছেন না। কেননা এটা জনসাধারণের তথ্য। তিনি নাম করেন অনিল আম্বানি গ্রুপ, ডিএইচএফএল, ভোডাফোন ইত্যাদির।

অর্থমন্ত্রী দাবি করেন, ২০১৪ সালের আগে থেকেই এই সব কর্পোরেটের কারণে চাপে পড়েছিল ইয়েস ব্যাঙ্ক।

Advertisement