This Article is From Mar 08, 2019

দেশের সবচেয়ে গরিব পরিবারের ৩০ শতাংশ মেয়েরা স্কুলে যাওয়ার সুযোগ পর্যন্ত পায় নাঃ সমীক্ষা

দেশের সবচেয়ে গরিব  পরিবারের ৩০ শতাংশ মেয়েরা স্কুলে  যাওয়ার সুযোগ  পর্যন্ত পায় না। আরটিই ফোরামের জাতীয় আহ্বায়ক অম্বরিশ রাই বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন।

দেশের সবচেয়ে গরিব  পরিবারের ৩০ শতাংশ মেয়েরা স্কুলে  যাওয়ার সুযোগ  পর্যন্ত পায় নাঃ সমীক্ষা

যোগ- বিয়োগ করতে  পারে না দেশের ৪২ শতাংশ মেয়ে এবং ৩৯ শতাংশ ছেলে। 

হাইলাইটস

  • ইংরেজি পড়তে পারে না ৩৬ শতাংশ মেয়ে এবং ৩৮ শতাংশ ছেলে
  • যোগ- বিয়োগ করতে পারে না দেশের ৪২ শতাংশ মেয়ে এবং ৩৯ শতাংশ ছেলে
  • আরটিই ফোরামের জাতীয় আহ্বায়ক অম্বরিশ রাই বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন

দেশের সবচেয়ে গরিব  পরিবারের ৩০ শতাংশ মেয়েরা স্কুলে  যাওয়ার সুযোগ  পর্যন্ত পায় না। আরটিই ফোরামের জাতীয় আহ্বায়ক অম্বরিশ রাই বৃহস্পতিবার এ কথা জানিয়েছেন। নারী দিবসের (International Women's Day ) ঠিক আগে  তিনি জানান দেশের প্রায়  ৬০ মিলিয়ন শিশু   স্কুলে  যাওয়ার সুযোগ পায় না। বিশ্বের অন্য যে কোনও দেশের চেয়ে এই সংখ্যাটা অনেক বেশি। আর স্কুলে পড়ার সুযোগ যারা পায়ও  তাদেরও মান খুবই খারাপ। ২৫  শতাংশ ছেলেমেয়েরাই দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ানো  হয় এমন জিনিস পড়তে পারে না। ইংরেজি পড়তে  পারে না  ৩৬ শতাংশ মেয়ে  এবং ৩৮ শতাংশ ছেলে। একেবারে সাধারণ  যোগ- বিয়োগ করতে  পারে না দেশের ৪২ শতাংশ মেয়ে এবং ৩৯ শতাংশ ছেলে। 

যোনিতে রড নয়, মগজে শিক্ষা ঢোকান.....অর্ধেক নয়, মানুষের জন্য হোক সাম্যের আসমান

 আরেকটি তথ্য  তুলে ধরে তাঁর  দাবি ভারতের  ১৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে  বয়স মানুষ এমন  মেয়েদের  ৪০  শতাংশ স্কুলে যাওয়ার সুযোগ পায় না। আর সামগ্রিক ভাবে সবচেয়ে  গরিব পরিবারের ৩০ শতাংশ বালিকাই স্কুলে  যাওয়ার সুযোগ পায় না। বিষয়টির গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে  তিনি বলেন, অনেক মেয়ে হয়ত স্কুলে  পড়ার  সুযোগ পায়  কিন্তু সাধারণ জ্ঞান  এবং সামান্য দক্ষতা না শিখেই তারা স্কুল ছেড়ে  দেয়।

সরকারের ভূমিকা নিয়ে  প্রশ্ন তুলে  তিনি বলেন,  দেখা যাচ্ছে  গত কয়েক বছরের প্রাথমিক স্তরের পাশাপাশি সেকেন্ডারিতেও  ছাত্রছাত্রীদের ফল খারাপ  হচ্ছে। এমতাবস্থায় দেশের কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় গুলিতে যেরকম পঠন পাঠনের ব্যবস্থা আছে তা  সরকার করে না কেন? তাঁর দাবি  ভারতের মোট জিডিপির মাত্র ২. ৩৭ শতাংশ  খরচ হয় শিক্ষার পেছনে। এই পরিমাণ বাড়ানো উচিত বলে তিনি মনে  করেন।         

.