This Article is From Jun 10, 2019

আইপিএস আধিকারিক মির্জাকে আবার তলব সিবিআইয়ের, চলল জিজ্ঞাসাবাদ

সিনিয়র আইপিএস আধিকারিক এসএমএইচ মির্জা সোমবার সিবিআই আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হলেন। নারদা কাণ্ডের সঙ্গে তাঁর যোগ নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়।

আইপিএস আধিকারিক মির্জাকে আবার তলব সিবিআইয়ের, চলল জিজ্ঞাসাবাদ

গত ৬ জুন সিবিআইয়ের মুখোমুখি হওয়ার পরে সোমবার আবারও ডেকে পাঠানো হল মির্জাকে।

হাইলাইটস

  • সিনিয়র আইপিএস আধিকারিক এসএমএইচ মির্জা সিবিআইয়ের মুখোমুখি।
  • নারদা কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে তাঁর।
  • গত ৬ জুনের পর এদিন আবার তলব করা হল তাঁকে।
কলকাতা:

সিনিয়র আইপিএস (IPS) আধিকারিক এসএমএইচ মির্জা (SMH Mirza) সোমবার সিবিআই (CBI) আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হলেন। নারদা কাণ্ডের (Narada )সঙ্গে তাঁর যোগ নিয়ে তাঁকে প্রশ্ন করে সিবিআই। সিবিআইয়ের এক সিনিয়র আধিকারিক জানাচ্ছেন, গত ৬ জুন সিবিআইয়ের মুখোমুখি হওয়ার পরে সোমবার তাঁকে আবারও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠান‌ো হয়। সিবিআই সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে, তৎকালীন তৃণমূলের নেতা মুকুল রায়ের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয় মির্জাকে। মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে নারদা কেলেঙ্কারিতে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে। নারদা নিউজ পোর্টালের ম্যাথু স্যামুয়েলস যখন ওই স্টিং অপারেশন চালান, সেই সময় মির্জা বর্ধমান জেলার পুলিশ সুপারিটেন্ডেন্ট ছিলেন। সিবিআই তদন্ত করে জানতে চাইছে মির্জাকে টাকা নিতে নির্দেশ কে দিয়েছিল এবং তিনি কার হয়ে টাকা নিয়েছিলেন, এমনটাই জানা যাচ্ছে সিবিআই সূত্রে। 

সন্দেশখালির ঘটনায় তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা, কালা দিবস পালন করছে বিজেপি, ১০টি তথ্য

ওই স্টিং অপারেশনের ভিডিওতে দেখানো ও দাবি করা হয়েছিল তৃণমূলের শীর্ষ নেতা ও আইপিএস অফিসাররা এক ‘কল্পিত' সংস্থার প্রতিনিধির কাছ থেকে সুবিধা পাইয়ে দেবার বিনিময়ে টাকা নিয়েছেন। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ওই ভিডিও ফুটেজ নিউজ পোর্টালটিতে আপলোড করা হয়েছিল। এরপরই রাজ্য রাজনীতিতে প্রবল আলোড়ন তৈরি হয়। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্ত শুরু হলে সিবিআই ১২ জন তৃণমূল নেতাকে আটক করে। সাংসদ, রাজ্যের মন্ত্রী ও মির্জাকে আটক করা হয়।

.