This Article is From Nov 15, 2019

ট্রেনে খাবার খেতে এবার গুণতে হবে অতিরিক্ত টাকা! কোন ট্রেনে কত বাড়ল খাবারের দাম?

IRCTC Food Rate: সরকারি আদেশে আরও বলা হয়েছে যে, ট্রেনগুলিতে বিভিন্ন আঞ্চলিক স্বাদ ও গন্ধের স্ন্যাকসও চালু করা হবে এবং এর দাম নেওয়া হবে ৫০ টাকা, জিএসটি সহ।

ট্রেনে খাবার খেতে এবার গুণতে হবে অতিরিক্ত টাকা! কোন ট্রেনে কত বাড়ল খাবারের দাম?

সরকারি আদেশ অনুসারে, এর ফলে ওই ট্রেনের ভাড়াও কিছুটা বাড়ানো হতে পারে।

নয়াদিল্লি:

ট্রেনে সফরকালে এক কাপ চায়ে চুমুক দিতে গেলে এবার ছ্যাঁকা লাগতেই পারে পকেটে। শুধু চায়ে নয়, ট্রেনে বসে সকাল দুপুর রাতের খাবার খেতেও এবার আগের থেকে বেশি টাকা গুণতে হবে ভ্রমণকারীকে। সরকারি আদেশে বলা হয়েছে, রাজধানী (Rajdhani), শতাব্দী (Shatabdi), দুরন্ত (Duronto) ট্রেনগুলিতে খাবারের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে বোর্ড। সরকারি আদেশ অনুসারে, এর ফলে ওই ট্রেনের ভাড়াও কিছুটা বাড়ানো হতে পারে।

আরও পড়ুনঃ ভারতীয় রেলের ইতিহাসে প্রথম! ২ ঘণ্টা দেরি করায় যাত্রীদের আড়াইশো টাকা করে ক্ষতিপূরণ!

সরকারি আদেশে জানানো হয়েছে, প্রথম শ্রেণির এসি এবং এক্সিকিউটিভ ক্লাসে ভ্রমণকারী যাত্রীদের এখন এক কাপ চা খেতে গেলে গুণতে হবে ৩৫ টাকা। আগে এই এক কাপ চায়ের দাম নেওয়া হত ২৯ টাকা। প্রাতঃরাশের দাম এবার থেকে বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ১৪০ টাকা। আগের থেকে ৭ টাকা বাড়ানো হল এই দাম। এবং মধ্যাহ্নভোজ ও রাতের খাবারের জন্য যাত্রীদের দিতে হবে ২৪৫ টাকা করে। যা আগের থেকে ১৫ টাকা বেশি।

দ্বিতীয় শ্রেণির এসি, তৃতীয় শ্রেণির এসি ও চেয়ারকারে সফর করা যাত্রীদের জন্যও খাবারের দাম বেড়েছে। এই ক্লাসে ভ্রমণকারী যাত্রীদের জন্য এক কাপ চায়ের দাম ধার্য করা হয়েছে ২০ টাকা। এক কাপ চায়ের দাম আগে ছিল ১৫ টাকা। এই শ্রেণির যাত্রীদের প্রাতঃরাশের নতুন মূল্য হবে ১০৫ টাকা। আগের চেয়ে ৮ টাকা বাড়ান হল এই দাম। অন্যদিকে এই শ্রেণির মধ্যাহ্নভোজ ও রাতের খাবারের দাম পড়বে ১৮৫ টাকা। যা আগের থেকে ১০ টাকা বাড়ানো হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ দুরন্তে পরিবেশিত খাবারের মান নিয়ে প্রশ্ন তুললেন যাত্রী, শুরু তদন্ত

সরকারি আদেশে আরও বলা হয়েছে যে, ট্রেনগুলিতে বিভিন্ন আঞ্চলিক স্বাদ ও গন্ধের স্ন্যাকসও চালু করা হবে এবং এর দাম নেওয়া হবে ৫০ টাকা, জিএসটি সহ।

ওই আদেশে আরও বলা হয়েছে, “নতুনভাবে প্রবর্তিত এই মেনুর সরবরাহ করার জন্য সমস্ত জবাবদিহিই করবে IRCTC। যে পরিমাণে এবং যে গুণমানের খাবার দেওয়া হবে তা শুল্কের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে এবং পরিষেবা সরবরাহকারী কোনও অযৌক্তিক সুবিধা গ্রহণ করবে না।”

.