This Article is From Nov 19, 2019

দুদিনের কর্মবিরতিতে যাদবপুরে শিক্ষকরা, ব্যাহত পঠনপাঠন

দাবিকে সমর্থন জানিয়ে ১৯ এবং ২০ নভেম্বর কর্মবিরতির ডাক দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জুটার এবং মুখপাত্র

Advertisement
Kolkata Edited by (with inputs from PTI)

শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে, মঙ্গলবার পঠনপাঠন বন্ধ থাকল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (ফাইল ছবি)

কলকাতা:

শিক্ষকদের কর্মবিরতির কারণে, মঙ্গলবার পঠনপাঠন বন্ধ থাকল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) । সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ মতো ইউজিসির সংশোধিত পে-স্কেল (UGC Pay Scale) কার্যকর করার দাবিতে দুদিনের কর্মবিরতি পালনের ডাক দিয়েছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। এই দাবিকে সমর্থন জানিয়ে ১৯ এবং ২০ নভেম্বর কর্মবিরতির ডাক দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে জুটার এবং মুখপাত্র। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জড়ো হন প্রায় ৪৫০ শিক্ষক, এবং প্ল্যাকার্ড হাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক দফতর অরবিন্দ ভবনের সামনে ধরনায় বসেন তাঁরা। এই কর্মবিরতিকে সমর্থন জানিয়েছে সারা বাংলা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন আবুটা-জেইউ চ্যাপ্টার এবং পশ্চিমবঙ্গ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ওয়েবকুটা।

শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের বকেয়া পাওনা মিটিয়ে দেওয়া উচিত: রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়

ওই মুখপাত্র জানিয়েছেন, “চারটি বিভাগের কোনওটিতেই পঠনপাঠন হয়নি”। বিভাগগুলির মধ্যে রয়েছে কলা, কারিগরি ও প্রযুক্তি, বিজ্ঞাব এবং আন্তঃবিষয় গবেষণা বিভাগ।

Advertisement

চলতি মাসের গোড়ার দিকে, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ২০২০-এর ১ জানুয়ারি থেকে ইউজিসির সংশোধিত বেতন পাবেন শিক্ষকরা, ২০১৬ এবং ২০১৯-এর সময়ের জন্য তাঁদের এরিয়ারের বদলে তাঁকে তিন শতাংশ হারে বেতন বাড়ানো হবে।

‘‘লক্ষ্মণরেখা অতিক্রম করা উচিত নয়'', আবারও রাজ্য সরকারকে বিঁধলেন রাজ্যপাল

Advertisement

এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে জুটা, ওয়েবকুটা, এবং আবুটা, এবং তাদের দাবি, ২০১৬ থেকে কার্যকর করে সংশোধিত বেতন কাঠামো চালু করতে হবে। জুটার আরও দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে যাতে নির্বাচন হয়, তারজন্য জেইউ-এর আইন বদল করতে হবে এবং স্টাফ কাইন্সিলসহ ২০১১ থেকে নির্বাচিত কোনও প্রতিনিধিই কোনও বিভাগে থাকবেন না।  



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement