தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Feb 04, 2020

Jagan Mohan Reddy'র 'তিন রাজধানী' পরিকল্পনা, মধ্যস্থতা করতে নারাজ কেন্দ্র

মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন বিধানসভায় আইন করে অমরাবতীকে রাজ্যের রাজধানী স্বীকৃতি দিয়েছিল চন্দ্রবাবু নাইডুর সরকার।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

অন্ধ্র মুখ্যমন্ত্রী চাইছেন রাজ্যকে তিনটি রাজধানীতে ভাগ করতে। যে সিদ্ধান্তের সমালোচনায় সরব টিডিপি।

Highlights

  • জগন্মোহন রেড্ডির তিন রাজধানী পরিকল্পনা, মধ্যস্থতা করবে না কেন্দ্র
  • মঙ্গলবার সংসদে জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই
  • রাজধানী নির্ণয়, রাজ্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এদিন স্পষ্ট করেছেন তিনি
হায়দরাবাদ:

প্রশাসন পরিচালনার স্বার্থে অন্ধ্রপ্রদেশকে (Andhra Pradesh)  তিনটি রাজধানীতে (The three-city plan) ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী জগন্মোহন রেড্ডি (Jagan Mohan Reddy)। সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় পথে নেমেছে অন্ধ্র প্রদেশের বিরোধী দল তেলগু দেশম পার্টি ( TDP)। কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি করে সংসদে সরব হয়েছেন দলীয় সাংসদরা। এই সেই দাবি খারিজ করে দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র  মন্ত্রক (Centre)। এ বিষয়ে মধ্যস্থতা করতে নারাজ তারা। মঙ্গলবার সংসদে এ কথা জানালেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই। রাজ্যের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মধ্যস্থতা করবে না কেন্দ্র, তেলেগু দেশম পার্টির সাংসদ জয়দেব গাল্লার প্রশ্নের জবাবে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। .সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর (Andhra CM) এই তিন রাজধানী নীতির সমালোচনা করে চন্দ্রবাবু নাইডু'র টিডিপি কেন্দ্রের কাছে দরবার করেছিল। তাদের দাবি ছিল, ৩ রাজধানী নীতি কার্যকর না করতে রাজ্যকে পরামর্শ দিক কেন্দ্র। কিন্তু এদিন মন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই বলেন, "রাজ্যের রাজধানী সংক্রান্ত বিষয় সে রাজ্যের এক্তিয়ারভুক্ত। এই বিষয়ে মধ্যস্থতা করতে পারে না কেন্দ্র।"

"জাতীয় পর্যায়ে NRC প্রয়োগের কথা ভাবা হচ্ছে না": সংসদে জানাল সরকার

টিডিপির অভিযোগ, "তিন রাজধানী নীতি নিলে শিল্পের সঙ্গে কৃষকরাও বঞ্চিত হবেন। যে সব কৃষকরা ঘোষিত রাজধানী অমরাবতীতে শিল্প স্থাপনের জন্য জমি দিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে।" এই সিদ্ধান্তে কীভাবে রাজ্য এবং জনগণের সুবিধা হবে? প্রশ্ন তুলেছে নাইডুর দল। মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন বিধানসভায় আইন করে অমরাবতীকে রাজ্যের রাজধানী স্বীকৃতি দিয়েছিল চন্দ্রবাবু নাইডুর সরকার। কিন্তু ২০১৯-এর ভোটে ক্ষমতা হাত বদল হওয়ার পর সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে সংশোধিত বিল আনে জগন্মোহন সরকার। যে বিলে উল্লেখ, বিধানসভার রাজধানী অমরাবতী, প্রশাসনিক রাজধানী ভাইজ্যাগ আর আইন রাজধানী হিসেবে কুরনুলকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে। বিধানসভায় সেই বিল পাস হলেও, বিধান পরিষদে ঝুলে ৩ রাজধানী সংক্রান্ত সেই বিল। ওই কক্ষে শাসক পক্ষ সংখ্যালঘু তাই পাস করা যাচ্ছে না সেই বিল, দাবি শাসক দল ওয়াইএস আর কংগ্রেস সূত্রে। বিধান পরিষদ ভাগ্য নির্ধারণে সেই বিলকে সিলেক্ট কমিটিতে পাঠিয়েছে।

Gujarat Riots Case: ১৪ এপ্রিল জাকিয়া জাফরির আবেদন শুনবে সুপ্রিম কোর্ট

Advertisement

এদিকে আবার সরকারি সূত্র বলছে, বিধান পরিষদ বিলোপ করতে উঠেপড়ে লেগেছে শাসক শিবির। ওই কক্ষকে রাজনৈতিক কারণে ব্যবহার করছে তেলেগু দেশম পার্টি। এবং রাজ্যের কাছে অতিরিক্ত ব্যায়ের কারণ। এমন অভিযোগ তুলে সেই কক্ষ বিলোপ করতে চাইছে শাসক শিবির। 

Advertisement
Advertisement