This Article is From Jul 03, 2018

সরকার আমাদের নিয়ে উদাসিন, বলছেন আফগানিস্তানের শিখ ও হিন্দুরা

নতুন করে সন্ত্রাসবাদী হামলায় মৃত্যু হয়েছে 19 জনের। আহতের সংখ্যা কমকরে 21।

সরকার আমাদের নিয়ে উদাসিন, বলছেন আফগানিস্তানের শিখ ও হিন্দুরা

নিহতদের পরিজনরা মনে করেন হামলার নেপথ্যে আছে প্রশাসন

হাইলাইটস

  • আইএস হানায় আফগানিস্তানে মৃত হিন্দু ও শিখ
  • সরকার তাদের ব্যাপারে উদাসিন দাবি দুই সম্প্রদায়ের
  • হামলায় মৃত্যু ল একমাত্র শিখ প্রার্থী অবতার সিংয়ের
জালালাবাদ, আফগানিস্তান:

সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছেন আফগানিস্তানের জালালাবাদের সংখ্যালঘু  শিখ ও হিন্দুরা। নতুন করে সন্ত্রাসবাদী হামলায়  মৃত্যু  হয়েছে  19 জনের। আহতের সংখ্যা কমকরে   21। মৃতদের মধ্যে ছিলেন  একজন প্রার্থীও। কিছুদিনের মধ্যে ভোট হবে আফগানিস্তনে। তার ভাগে ফের একবার  চলল হামলা। এই বিস্ফোরণে মৃতদের  বেশিরভাগই শিখ বা হিন্দু। 

জানা গিয়েছে  রবিবার আগফান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানির সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন এই দুই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বেশ কয়েকজন। আর সে সময়ই আত্মঘাতী জঙ্গি হানায় এত মানুষের মৃত্যু হয়  ।             
 নিহতদের পরিজনরা মনে করেন হামলার নেপথ্যে আছে প্রশাসন। যদিও ইতিমধ্যেদায়  স্বীকার করেছে জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটস। তবু মৃতদের পরিজনরা কাঠগড়ায় তুলেছেন প্রেসিডেন্টকেই। জানা গিয়েছে হামলায় মৃতদের মধ্যে 17 জন শিখ ও হিন্দু । আর তার মধ্যেই ছিলেন আসন্ন নির্বাচনের একমাত্র শিখ প্রার্থী  অবতার সিং। আগামী অক্টবরের 20 তারিখ প্রাদেশিক নির্বাচন  হবে সন্ত্রাস কবলিত আফগানিস্তানে। সংবাদ সংস্থা এএফপিকে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন অবতারের ভাই নরেন্দর সিং।  তিনি বলেছেন, ' আমরাই  সন্ত্রাসবাদীদের প্রধান টার্গেট।  তাদের হামলায় আমাদের অনেক দেশভক্ত নেতার প্রাণ গিয়েছে অকালে।  এতকিছুর পরও  সরকার আমাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কোনও ব্যবস্থাই করে না। 

avtar singh khalsa twitter

আগে এ দেশে আরও অনেক শিখ এবং হিন্দু বিশ্বাস করতেন। কিন্ত এখন  তাদের বেশিরভাগই প্রাণ ভয় আফগানিস্তান ছেড়েছেন।' এই মুসলিম [প্রধান দেশে এখন প্রায় হাজার খানেক হিন্দু ও শিখ বিশ্বাস করেন। তার মধ্যে বেশির ভাগই থাকেন দক্ষিণ আফগানিস্তানের জালালাবাদে।

 

jalalabad afghanistan attack afp


             

তাছাড়া রাজধানী কাবুলেও থাকেন কিছু মানুষ। দুদিনের সফরে জালালাবাদে এসেছিলেন প্রেসিডেন্ট। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করার পরিকল্পনা করেন দুই সম্প্রদায়ের জনা 20 ব্যক্তি। সেই মতো প্রাদেশিক রাজ্যপালের বাসভবনের সামনে উপস্থিত হন সবাই। আর ঠিক সেই সময়ই চলে হামলা। 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)

.