Read in English
This Article is From Aug 22, 2018

প্রাণঘাতী খেলা 'মোমো চ্যালেঞ্জ'-এর প্রস্তাব পেল জলপাইগুড়ির তরুণী

জলপাইগুড়ির এক কলেজ ছাত্রী মঙ্গলবার পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাল, এক অজ্ঞাত নম্বর থেকে তার কাছে ‘মোমো চ্যালেঞ্জ’-এ অংশ নেওয়ার আহ্বান আসে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

'ব্লু হোয়েল'-এর উত্তরসূরী এই 'মোমো চ্যালেঞ্জ'।

জলপাইগুড়ি:

‘মোমো’ চিত্তে নিতি নৃত্যে, কে যে নাচে… সে কি মৃত্যু? এই প্রশ্নেই এখন তোলপাড় হচ্ছে আসমুদ্রহিমাচল। ‘ব্লু হোয়েল’-এর পর ফের বাজারে এল আরেক প্রাণঘাতী ‘গেম’। যার পোশাকি নাম- ‘মোমো চ্যালেঞ্জ’। ময়দার নরম পুরে সেদ্ধ মাংস বা সেদ্ধ সবজি ঢুকিয়ে দিয়ে অল্প ভাপে বানানো বস্তুটির জিভে মিলিয়ে যাওয়ার ঐশ্বরিক স্বাদের সঙ্গে যে খেলার দূরত্ব বহু কোটি যোজন। এই খেলায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককেই শেষমেশ খেলার অংশ হিসেবেই বেছে নিতে হয়- মৃত্যু! ‘ব্লু হোয়েল’-এর সময় তদন্তকারী দল জানতে পেরেছিল, ওই খেলাটির শুরু রাশিয়া থেকে। তারপরই তা ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। প্রাণ হারায় একাধিক কিশোর-কিশোরী। নতুন এই ‘মোমো চ্যালেঞ্জ’ কোথা থেকে শুরু হয়েছে তা জানা না গেলেও পুলিশ ও গোয়েন্দা দফতরের কপালে আরও ভাঁজ ফেলে দেওয়ার মতো তথ্য উঠে এল একদম সম্প্রতি।

জলপাইগুড়ির এক কলেজ ছাত্রী মঙ্গলবার পুলিশের কাছে অভিযোগ জানাল, এক অজ্ঞাত নম্বর থেকে তার কাছে ‘মোমো চ্যালেঞ্জ’-এ অংশ নেওয়ার আহ্বান আসে।

ওই কলেজছাত্রী জানায়, মায়ের সঙ্গে ঝগড়ার কারণে মনখারাপ করে সে হোয়াটসঅ্যাপে একটি স্টেটাস দেয়। যেখানে লেখা ছিল- আমি মরতে চাই।

Advertisement

এই স্টেটাস দেওয়ার খানিকক্ষণের মধ্যেই তার কাছে ওই অজ্ঞাত নম্বর থেকে একটি মেসেজ আসে। যেখানে তাকে ‘মোমো চ্যালেঞ্জ’ খেলার জন্য আহ্বান জানানো হয়।

ঘটনার আকস্মিকতায় স্তম্ভিত হয়ে ওই তরুণী নিজের দাদাকে বিস্তারিত জানায়। তারপরই পুলিশের কাছে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ওই পরিবার।

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত চলছে।    



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement