Read in English
This Article is From Feb 05, 2020

মুক্তির পর গৃহবন্দি করা হল J&K-এর দুই নেতা সাজ্জাদ লোন আর ওয়াহিদ পারাকে

মুক্তি দিয়ে গৃহবন্দি (House Arrest) করা হল জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) দুই রাজনীতিবিদ সাজ্জাদ লোন আর ওয়াহিদ পারাকে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

জেকেপিসির প্রধান সাজ্জাদ লোন।

Highlights

  • মুক্তি দিয়ে গৃহবন্দি করা হল জম্মু- কাশ্মীরের দুই নেতাকে
  • প্রায় ছয় মাস শ্রীনগর এমএলএ হস্টেলে আটক ছিলেন সাজ্জাদ লোন আর ওয়াহিদ পারা
  • গত ৫ অগাস্ট আটক করা হয়েছিল তাঁদের
শ্রীনগর :

মুক্তি দিয়ে গৃহবন্দি (House Arrest) করা হল জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) দুই রাজনীতিবিদ সাজ্জাদ লোন আর ওয়াহিদ পারাকে। বুধবার, প্রায় ছ'মাশ পর তাঁদের মুক্তি দিল প্রশাসন। এতদিন শ্রীনগর এমএলএ হস্টেলে (MLA Hostel) আটক ছিলেন তাঁরা। সেই হস্টেল থেকে বেরনোর মুহূর্তেই তাঁদের গৃহবন্দি করা হয়। সাজ্জাদ লোন জেকেপিসির নেতা আর ওয়াহিদ পাড়া পিডিপি'র নেতা। তবে কাশ্মীরের প্রাক্তন তিন মুখ্যমন্ত্রী (Three Former CMs') ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা আর মেহবুবা মুফতিকে কবে মুক্ত করা হবে, এদিনও স্পষ্ট করেনি প্রশাসন। ৫ অগাস্ট জম্মু-কাশ্মীর থেকে সংবিধানের বিশেষ ধারা (Article 370) বিলোপ করার পর শতাধিক রাজনৈতিক কমি, বিধায়ক ও ওই তিন মুখ্যমন্ত্রীকে আটক কিংবা গৃহবন্দি করেছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। বন্ধ করা হয়েছিল ইন্টারনেট পরিষেবা ও নিষিদ্ধ ছিল জমায়েত। গত ডিসেম্বরে সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে কটাক্ষ করে কেন্দ্রকে। অবিলম্বে নেট ব্যবহার চালুর নির্দেশ দেয় আদালত। অযথা ১৪৪ ধারা জারি করে নাগরিক অধিকার হনন করছে কেন্দ্র, এমন কটাক্ষ করেছে শীর্ষ আদালত। তারপর থেকে ধীরে ধীরে তুলে নেওয়া হয় নিষেধাজ্ঞা। মুক্ত করা হয় রাজনৈতিক কর্মীদের। 

Nirbhaya Case: ফাঁসি রদে ১ সপ্তাহের মধ্যেই শেষ করতে হবে সমস্ত আইনি চেষ্টা, বলল দিল্লি আদালত

এদিকে, মঙ্গলবার দু'জনকে মুক্তি দিয়েছিল প্রশাসন। সেই তালিকায় ছিলেন প্রাক্তন পি ডি পি বিধায়ক আইজাজ আহমেদ মীর আট উপত্যকার বণিক সংগঠনের নেতা শাকিল আহমেদ। জানা গেছে, গত রবিবার থেকে সব মিলিয়ে প্রায় ৮ জনকে মুক্তি দিইয়েছে প্রশাসন।

Advertisement

Delhi Elections: বিজেপির বিরুদ্ধে "কুরুচিকর রাজনীতি" করার অভিযোগ তুললেন কেজরিওয়ালের মেয়ে

এদিকে জন সুরক্ষা আইনে গৃহবন্দি করা হয়েছে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাকে। গত ডিসেম্বরে তার গৃহবন্দির মেয়াদ ৩ মাস বাড়ানো হয়েছে। জন সুরক্ষা আইনে সন্দেহভাজন কাউকে কোনওরকম বিচার ছাড়া ৩-৬ মাস আটক করে রাখা যায়। 

Advertisement
Advertisement