রইল দশটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
রাজ্যপাল বলেন দুটি বিপরীত চিন্তা ভাবনায় আস্থা রাখা দল একসঙ্গে স্থায়ী সরকার দিতে পারেবে না বনে বিধানসভা ভাঙা হয়েছে।
টুইট করে মেহেবুবা মুফতি বলেন, তাঁর সঙ্গে ৫৬ জন বিধায়কের সমর্থন আছে বলেও দাবি করেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। এর মধ্যে কংগ্রসের ১২ এবং ন্যাশনাল কনফারেন্সের ১৫ জন বিধায়ক আছেন।
মুফতি দাবি করেন রাজ্যপালের সঙ্গে ফোন বা ফ্যক্সের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারছেন না।
লন্ডনে থাকা শাজিদ লোন রাজ্যপালের সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পেরে হোয়াটস অ্যাপে সমর্থনপত্র পাঠিয়েছেন। তাঁর দলের দুই বিধাইয়কের সম্মতিও আছে সেখানে। এছাড়া তাঁর দাবি বিজেপির ২৫ জন এবং অন্য ১৮ জন বিধায়কের সমর্থন আছে তাঁর সঙ্গে।
এই ত্তপরতারফ মাঝেই ফ্যাক্স মারফৎ বিধানসভা বঙ্গের সিদ্ধান্ত জানান রাজ্যপাল।
ওমর বলেন পাঁচ মাস ধরে বিধানসভা ভঙ্গের আলোচনা চলছে। কিছুই হয়নি। আর মুফতির সরকার গঠনের চিঠি পেতে না পেতেই রাজ্যপাল বিধানসভা ভঙ্গ করলেন!
বিজেপি আর পিডিপি একসঙ্গে উপত্যকায় সরকার চালাত। এরই মাঝে জুন মাসে সমর্থন প্রত্যাহার করে বিজেপি। তার পর থেকে কাশ্মীরে রাজ্যপাল শাসন জারি হয়েছে।
মেহেবুবার দলের বড় নেতা মুজফফর বেগ বলেন তিনিই দল ছাড়বেন এবং সাজিদ লোনের সঙ্গে যাবেন। এরপরই ন্যাশনাল কনফারেন্স এবং কংগ্রেসকে নিয়ে সরকার গঠনের দাবি করেন মুফতি।
২০০২ সালে পাকিস্তানি জঙ্গির হাতে মৃত আব্দুল গনি লোনের ছেলে সাজিদ বিজেপির সাংসদদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
আগামী ছ'মাসের মধ্যে ভোট হবে উপত্যকায়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলছে লোকসভার সঙ্গেই ভোট হতে পারে কাশ্মীরে।