हिंदी में पढ़ें
This Article is From Oct 30, 2019

৩১ অক্টোবর থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীদের উপরে কোন নিয়ম লাগু হবে

এরই মধ্যে ১ নভেম্বরের মধ্যে বাংলো খালি করার নোটিশ পাঠানো হয়েছে মেহবুবা মুফতি ও ওমর আবদুল্লাকে। ৫ আগস্ট থেকে তাঁরা দু’জনেই কারাবন্দি রয়েছেন।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Reported by , Edited by

৩১ অক্টোবর থেকে জম্মু ও কাশ্মীর দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত হবে।

Highlights

  • নোটিশ পাঠানো হয়েছে মেহবুবা মুফতি ও ওমর আবদুল্লাকে
  • নোটিশে তাঁদের বাংলো খালি করে দিতে বলা হয়েছে
  • জম্মু ও কাশ্মীর দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত হবে
নয়াদিল্লি:

৩১ অক্টোবর থেকে জম্মু ও কাশ্মীর দু'টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত হবে। যার একটি হবে জম্মু ও কাশ্মীর। অন্যটি হবে লাদাখ। আর এই পরিবর্তনের সঙ্গে এখানকার অনেক কিছুই বদলে যেতে চলেছে। মনে করা হচ্ছে, রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি, ওমর আবদুল্লা, গুলাম নবি আজাদ এবং ফারুক আবদুল্লাকে তাঁদের সরকারি বাংলো ছাড়তে হবে। প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, এরই মধ্যে ১ নভেম্বরের মধ্যে বাংলো খালি করার নোটিশ পাঠানো হয়েছে মেহবুবা মুফতি ও ওমর আবদুল্লাকে। ৫ আগস্ট থেকে তাঁরা দু'জনেই কারাবন্দি রয়েছেন। এখনও পর্যন্ত এই ক'জন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীদের শ্রীনগরে এক গুপ্ত স্থানে রেখে দেওয়া হয়েছে।

২০৫০ সালের মধ্যে সমুদ্রের তলায় চলে যাবে ভারতের এই মহানগরী! জানাল গবেষণা

প্রসঙ্গত, এই বাংলোগুলি এই নেতাদের আজীবনের জন্য দেওয়া হয়েছিল। তবে তাঁদের জানানো হয়েছে, যাঁদের কাছে জম্মু ও শ্রীনগর দুই জায়গাতেই সরকারি বাংলো রয়েছে, তাঁরা ওই দুই বাংলোর যে কোনও একটিতে থাকতে পারবেন।

Advertisement

২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্টের এক নির্দেশের পর সমস্ত রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীদের তাঁদের সরকারি বাংলো ছেড়ে দিতে হয়। কিন্তু যেহেতু জম্মু ও কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা জারি ছিল, তাই সেই নির্দেশ তাঁদের প্রতি প্রযোজ্য হয়নি। কিন্তু এবার ৩৭০ ধারা বাতিল হয়ে যাওয়ায় তাঁদের সরকারি বাংলো ছাড়তে হচ্ছে।

ফের ৪০ হাজারে সেনসেক্স, ১১,৮০০ এর উপরে উঠল নিফটিও: জেনে নিন ১০টি তথ্য

Advertisement

কেবল তাই নয়, বিধায়করাও কোনও সরকারি ভর্তুকি বা অন্যান্য সুযোগসুবিধা পাবেন না।

৩৭০ ধারার কারণে—

Advertisement

তথ্য জানার অধিকারের বিধি বলবৎ ছিল না।

শিক্ষার অধিকারের বিধি বলবৎ ছিল না।

Advertisement

পঞ্চায়েতের কর্তৃত্ব ছিল‌ না।

কাশ্মীরের মহিলাদের জন্য শরিয়া আইন চালু ছিল।

Advertisement

সংখ্যালঘুদের (হিন্দু ও শিখ) সংরক্ষণ প্রযোজ্য ছিল না।

৩৭০ ধারা বাতিল হওয়ার পরে—

অন্য রাজ্যের বাসিন্দারও কাশ্মীরে জমি কিনতে পারবেন।

লোকেরা বেসরকারি শিল্প স্থাপনের জন্য জমি কিনতে সক্ষম হবেন।

কাশ্মীরের কোনও মেয়েকে বিয়ে করার পরে পাকিস্তানি নাগরিকরা আর ভারতের নাগরিকত্ব পেতে পারবেন না।

Advertisement