This Article is From Dec 27, 2018

দেশের নাগরিকদের এক করে রেখেছে জন গণ মনঃ মমতা

দেশের প্রতিটি নাগরিককে এক করে রেখেছে জাতীয় সঙ্গীত। ‘জন গণ মন’-র সুর দেশের সমস্ত নাগরিককে উদ্বুদ্ধ করে।

Advertisement
Kolkata

১৯৫০ সালের জাতীয় সংগীত হিসেবে জন গণ মনকে  গ্রহণ করা হয়।

Highlights

  • ১৯১১ সালে আজকের দিনে জন গণ মন গানটি প্রথমবার গাওয়া হয়
  • সে কথা স্মরণ করে টুইট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
  • ১৯৫০ সালের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে জন গণ মনকে গ্রহণ করা হয়
কলকাতা:

দেশের প্রতিটি নাগরিককে এক করে রেখেছে জাতীয় সঙ্গীত । ‘জন গণ মন'-র সুর দেশের সমস্ত নাগরিককে উদ্বুদ্ধ করে। বিশ্বকবির লেখা এই গানটি প্রথম গাওয়া  হয় আজকের দিনে,  ১৯১১ সালে। সে কথা স্মরণ করে টুইট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তুলে ধরলেন জাতীয় সঙ্গীতের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ভারতীয়দের আবেগের কথা। টুইটারে তিনি লেখেন, ‘ ১৯১১ সালে আজকের দিনে প্রথমবার জন গণ মন গাওয়া হয়েছিল।

আমাদের জাতীয় সঙ্গীত দশকের পর দশক ধরে দেশের নাগরিকদের এক করে রেখেছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গানকে জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা দিয়ে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলার ভূমিকাকে স্বীকার করে নেওয়ায় হয়েছে। কবিতাটি হিন্দিতে অনুবাদ করেন আবিদ আলি। এরপর ১৯৫০ সালের জাতীয় সংগীত হিসেবে জন গণ মনকে  গ্রহণ করা হয়।

 

Advertisement

ছেলে সেজে ব্যক্তির থেকে টাকা হাতিয়ে আসল ছেলেকে খুন করল যুবক!

 

Advertisement

বিজেপির অন্যতম প্রধান সমালোচক মুখ্যমন্ত্রী  একাধিকবার ভারতীয় সমাজ ব্যবস্থা ও সংস্কৃতির গরিমার কথা বলেন। তাঁর মনে  হয় বিজেপির বক্তব্য ভারতের চিরাচরিত ধ্যান ধারনা এবং অভ্যাসের পরিপন্থী। ভারত সমস্ত ধর্ম ও মনোভাবকে সম্মান  করার দেশ। সেখানে  বিজেপি ধর্মের নামে বিভাজন করতে  চায় বলেও একাধিক বার দাবি করেছেন মমতা।  

Advertisement