This Article is From Mar 15, 2019

বকেয়া বেতন ও পাওনার জন্য এবার কেন্দ্রের দারস্থ হলেন জেট এয়ারওয়েজের পাইলটরা

তাঁরা জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে সংস্থার কর্তাদের কাছে এই বিষয়ে আর্জি জানানোর পরেও তাঁরা ‘বধির’ হয়েই ছিলেন। কোনওরকম ব্যবস্থা নেননি। যার ফলে চরম বেকায়দায় পড়েছেন এই বিমানসংস্থার বহু পাইলট।

বকেয়া বেতন ও পাওনার জন্য এবার কেন্দ্রের দারস্থ হলেন জেট এয়ারওয়েজের পাইলটরা

কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সঙ্গে এই মুহূর্তে বিষয়টি নিয়ে কথাও চলছে এই বিমানসংস্থার।

নিউ দিল্লি:

তাঁদের বকেয়া বেতন মেটানোর জন্য এবার কেন্দ্রীয় সরকারের দারস্থ হলেন জেট এয়ার ওয়েজের পাইলটরা। তাঁরা জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে সংস্থার কর্তাদের কাছে এই বিষয়ে আর্জি জানানোর পরেও তাঁরা ‘বধির' হয়েই ছিলেন। কোনওরকম ব্যবস্থা নেননি। যার ফলে চরম বেকায়দায় পড়েছেন এই বিমানসংস্থার বহু পাইলট। কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ গাঙ্গোয়ারকে একটি চিঠি পাঠানো হয় ন্যাশনাল অ্যাভিয়োটরস গিল্ডের পক্ষ থেকে। যে সংগঠনের বেশিরভাগ সদস্যই হলেন জেট এয়ারওয়েজের পাইলট। অবিলম্বে বকেয়া বেতন সহ অন্যান্য সমস্ত পাওনা সুদসহ সংশ্লিষ্ট পাইলটদের মিটিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করা হয় মন্ত্রীর কাছে।

“পরিস্থিতি অত্যন্ত গুরুতর হয়ে উঠেছে। ক্রমে নিরাশ হয়ে পড়ছেন আমাদের সদস্যরা। এমন অবস্থায় ককপিটে বসে বিমানচালনা করার মতো মনের অবস্থাও নেই পাইলটদের”, বলেন সংগঠনটির সভাপতি ক্যাপ্টেন করণ অরোরা। ৬ মার্চ পাঠানো ওই চিঠিতে স্পষ্ট লেখা আছে এই কথাগুলি।

শরিকদের কীভাবে ধরে রাখতে হয় তা বিজেপির থেকে কংগ্রেসের শেখা উচিতঃ অখিলেশ

প্রসঙ্গত, ১ বিলিয়ন ডলার ধার হয়ে যাওয়ার পর জেট এয়ারওয়েজ তাদের পাইলট সহ অন্যান্য কর্মীদের বেতন বহুদিন ধরেই বাকি রেখে দিয়েছে। কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের সঙ্গে এই মুহূর্তে বিষয়টি নিয়ে কথাও চলছে এই বিমানসংস্থার।

গত অগস্ট মাসেই পাইলটদের বেতন মিটিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছিল জেট। কিন্তু তারপর সেই প্রতিশ্রুতি তারা রাখতে পারেনি।   

.