দেনার দায়ে জর্জরিত বিমানসংস্থা জেট এয়ারওয়েজের পাইলটরা এবার তাঁদের বকেয়া বেতন নিয়ে কর্তৃপক্ষের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য হস্তক্ষেপ করতে অনুরোধ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কেন্দ্রীয় বিমানমন্ত্রী সুরেশ প্রভুকে। জেট এয়ারওয়েজের ভারতীয় পাইলটদের ট্রেড ইউনিয়ন ন্যাশনাল অ্যাভিয়েটরস গিল্ড বা ন্যাগ-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়, “এই বিমানসংস্থাটি এখন ধ্বংসের কিনারায় দাঁড়িয়ে রয়েছে বলেই মনে হচ্ছে আমাদের। তাতে আরও ভীত হয়ে পড়ছি আমরা। এর ফলে কয়েক হাজার কর্মচারী বেকার হয়ে পড়বেন রাতারাতি। এর ফলে ভারতীয় বিমানশিল্পের চরিত্রটাই বদলে যাবে। কারণ, এত বিমান বন্ধ হয়ে হয়ে গেলে চাহিদার থেকে যোগান কম হয়ে যাওয়ায় টিকিটের দাম বেড়ে যাবে কয়েকগুণ। বিপাকে পড়বেন অসংখ্য সাধারণ মানুষ”।
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলিকে, জেট এয়ারওয়েজকে বাঁচানোর নির্দেশ দিল কেন্দ্র
৩১ মার্চের মধ্যে তাঁদের বকেয়া বেতন না মেটালে ১ এপ্রিল থেকে তাঁরা আর কাজ করবেন না বলে দু'দিন আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন জেট এয়ারওয়েজের পাইলটরা।
ন্যাশনাল গিল্ড অ্যাভিয়েটরসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই আর্থিক সমস্যার মধ্যে দিয়ে চলার সময় পাইলট আর ইঞ্জিনিয়াররা ছাড়া সমস্ত কর্মচারীকেই সময়মতো বেতন দিয়ে দিয়েছিল জেট এয়ারওয়েজ।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)