Here is a look at the 10-point plan:
বক্তৃতা যা সমস্যার সমাধান বলে দেবে। যেমন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা ঝাড়খন্ডের জন্য অপ্রতুল। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন তিন লক্ষের বাড়ি সঙ্গে শৌচাগার ও রান্নাঘর।
অপারেশন সোরেন চলতি বছর মার্চে পথ চলা শুরু করেছিল। তাঁর টিম গবেষণা ভিত্তিক .একটা তথ্য সম্বলিত একটা গবেষণাপত্র হেমন্ত সোরেনের হাতে তুলে দিয়েছিল। দেশ, রাজ্য রাজনীতির হাল-হকিকত, নেতাদের বক্তৃতার সারাংশ খুঁজে বের করে সেই গবেষণা পত্রে উল্লেখ করা হয়েছিল।
ভোট প্রস্তুতিতে সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারকে অন্য মাত্রা দিয়েছিলো তার রিসার্চ টিম। জেএমএম-এর জেলা শাখার টুইটার একাউন্ট ভেরিফায়েড ছিল। প্রত্যেকটা মিছিল, মিটিং, বক্তৃতার সরাসরি সম্প্রচার হতো ওই একাউন্টে ও ফেসবুকে।
তাঁর এক ঘনিষ্ঠ বলেছেন, হেমন্ত সোরেন ২৮দিনে ১৬৫টা পদযাত্রা করেছেন। প্রত্যেকটা বিধানসভা ক্ষেত্র দুবার করে ঘুরেছেন। বেসরকরি ভাবে নাগরিক সমাজ, সমাজকর্মী ও সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বিজেপির তৃণমূ স্তরের সংগঠনের সঙ্গে পাল্লা দিতে জেএমএম'র সোশ্যাল মিডিয়া স্বেচ্ছাসেবীদের একটা দল ২০১৮ সালে তৈরী করা হয়েছিল। এবং প্রশিক্ষণের পর তাঁদের সব জেলায় পাঠিয়ে স্থানীয় সমস্যা তুলে ধরে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছিল।
তাঁর বক্তব্য ছিল ঝাড়খণ্ডের সমস্যা সমাধান কেন্দ্রিক। কিন্তু বিজেপি প্রচার করতো জাতীয় ইসু আর সংবিধানের ৩৭০ ধারা নিয়ে।
কেমন বক্তব্য রাখবেন? ময়দান ঘুরে এসে তা তৈরি করে দিতো অক্সফোর্ড, সাসেক্স, এসেক্স এত টিআইএসএস।
পাঁচ পর্যায়ের সংঘর্ষ যাত্রা গত বছর সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছর মার্চ পর্যন্ত চালু করা হয়েছিল।
আবেগ (emotion) নাম একটা যোগাযোগের মাধ্যম তৈরি করা হয়েছিল। যার মানে ছিল হেমন্ত সোরেন ব্যক্তিগত ভাবে দয়ালু, সাধারণ এবং দক্ষ।
একের বিরুদ্ধে এক (presidential-style) নির্বাচনে রূপান্তরিত করা হয়েছিল এই ভোট যুদ্ধকে। যেখানে জনদরদী সোরেন বনাম জনমানস থেকে বিচ্ছিন্ন রঘুবর দাসের লড়াই ছিল।