This Article is From Nov 08, 2019

৫১,০০০ টাকা দিলে তবেই মিলছে ভোটে লড়ার হাতে গরম টিকিট !

Jharkhand Assembly Election 2019: পাঁচ দফায় হবে ঝাড়খণ্ডের ৮১ সদস্য বিশিষ্ট বিধানসভার নির্বাচন, প্রথম দফা ৩০ নভেম্বর

৫১,০০০ টাকা দিলে তবেই মিলছে ভোটে লড়ার হাতে গরম টিকিট !

পাঁচ দফায় হবে ঝাড়খণ্ডের ৮১ সদস্য বিশিষ্ট বিধানসভার নির্বাচন, প্রথম দফা ৩০ নভেম্বর (প্রতীকী)

রাঁচি:

সামনেই ঝাড়খণ্ড বিধানসভার নির্বাচন (Jharkhand Assembly Election 2019)। ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা বা জেএমএম (Jharkhand Mukti Morcha) ঝাড়খণ্ডে তাদের দলীয় টিকিটে বিধানসভা নির্বাচনের লড়ার জন্যে প্রার্থীদের কাছ থেকে ৫১,০০০ টাকা চেয়েছে, শুক্রবার এমন বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন ওই দলেরই এক নেতা। জানা গেছে, নির্বাচনী খাতে ব্যয় করার লক্ষ্যে সংগৃহীত ওই অর্থ যাবে দলের আঞ্চলিক দলের তহবিলে। জেএমএম-এর সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র বিনোদ কুমার পান্ডে জানিয়েছেন, জেএমএম আগের নির্বাচনেও একই ভাবে দলের কর্মীদের কাছ থেকে (JMM Ticket) টাকা তোলার সিদ্ধান্ত নেয়। এর আগের বার দলীয় প্রার্থীদের কাছ থেকে ৫ হাজার থেকে ২২ হাজার টাকা পর্যন্ত রাজনৈতিক চাঁদা আদায় করে হয়েছিল বলে জানান তিনি। 

আর এসপিজি সুরক্ষা নয়, এখন থেকে জেড প্লাস নিরাপত্তা পাবে গান্ধি পরিবার

"যে সমস্ত দলীয় কর্মীরা (বিধানসভা নির্বাচন) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য আবেদন করেছেন (আবেদন) তাঁদের দলীয় তহবিলে ৫০,০০০ টাকা করে জমা দিতে হবে যাতে দল নির্বাচনের কাজে ব্যয় করতে পারে"। পান্ডে বলেন, "আমরা কোনও কর্পোরেট দল নই। আমাদের দল দলীয় কর্মীদের অবদানের উপর নির্ভর করে চলে।"

পাঁচ দফায় ভোটগ্রহণ ঝাড়খণ্ডে, প্রথম দফা ৩০ নভেম্বর

জেএমএমের দলীয় প্রার্থীদের প্রথম তালিকা কবে প্রকাশ করা হবে জানতে চাইলে দলের সাধারণ সম্পাদক তথা মুখপাত্র বিনোদ কুমার পান্ডে বলেন, যথাযথ সময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে প্রার্থী তালিকা।

ঝাড়খণ্ড বিকাশ মোর্চা (প্রজাতন্ত্রিক) একক ভাবেই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এদিকে জেএমএম, কংগ্রেস এবং আরজেডি তাঁদের আসন রফার সূত্র ঘোষণা করবে।

ঝাড়খণ্ডে ৮১ সদস্য বিশিষ্ট বিধানসভার নির্বাচনের (Jharkhand Assembly Elections) ভোটগ্রহণপর্ব হবে পাঁচ দফায়, ৩০ নভেম্বর হবে প্রথমদফার ভোটগ্রহণ, ২৩ ডিসেম্বর হবে ভোটগণনা, শুক্রবার ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন । পাঁচ দফার ভোটগ্রহণ হবে ৩০ নভেম্বর, ৭ ডিসেম্বর, ১২ ডিসেম্বর, ১৬ ডিসেম্বর, এবং ২০ ডিসেম্বর, শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলনে জানালেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা। লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক জয় পেয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফেরার পর, এটি দেশের তৃতীয় বিধানসভা নির্বাচন। 

.