This Article is From Mar 06, 2019

মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার জেএমবির সক্রিয় সদস্য

JMB Arrest: বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন জামাত উল মুজাহিদিনের(Jamat Ul Mujahidin) এক  সদস্যকে গ্রেফতার করল ত্রিপুরা  পুলিশ(Tripura Police)। ত্রিপুরার ডিজিপি এ কে  শুক্লা(DGP AK Sukla) জানিয়েছেন ধৃতের নাম নাসির সেখ(Nser Seikh)।

মুর্শিদাবাদ থেকে গ্রেফতার জেএমবির সক্রিয় সদস্য

JMB Arrest: বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণ কাণ্ডে নাম জড়িয়েছে জেএমবি- র।

হাইলাইটস

  • জামাত উল মুজাহিদিনের এক সদস্যকে গ্রেফতার করল ত্রিপুরা পুলিশ
  • ত্রিপুরার ডিজিপি এ কে শুক্লা জানিয়েছেন ধৃতের নাম নাসির সেখ
  • নাসির এই সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে দাবি পুলিশের
আগরতলা:

বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন জামাত উল মুজাহিদিনের ( JMB) এক  সদস্যকে মুর্শিদাাবাদ থেকে গ্রেফতার করল ত্রিপুরা  পুলিশ(Tripura Police)। ত্রিপুরার ডিজিপি এ কে  শুক্লা(DGP AK Sukla) জানিয়েছেন ধৃতের নাম নাসির সেখ(Nasir Seikh)। দেশের বিভিন্ন জায়গার মতো ত্রিপুরাতেও নিজেদের নেটওয়ার্ক ( Terror Network)  তৈরি করেছে এই জঙ্গি সংগঠন। গ্রেফতারির পর এবার  জিজ্ঞাসাবাদ শুরু  করেছে পুলিশ। নাসির এই সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে দাবি পুলিশের।  ত্রিপুরার কোন কোন জায়গায় এই সংগঠনের নেটওয়ার্ক আছে তা  জানার চেষ্টা  করছে পুলিশ, তাছাড়া কোনও নাশকতার পরিকল্পনা তারা করেছিল  কিনা  সেটাও জানার চেষ্টা হচ্ছে। গত কয়েক বছরের  মধ্যে  ভারতের নিরাপত্তা সংস্থা (Investigation Agencies) গুলির  কাছে চিন্তার কারণ  হয়ে দাঁড়াচ্ছে জামাত(Jamat)। কয়েকটি বিস্ফোরণ কাণ্ডে তাদের নাম  জড়িয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যে।

সতর্কতা মূলক পদক্ষেপ হিসেবে মাসুদের ভাইকে আটক করল পাকিস্তান প্রশাসন 

কয়েক বছর আগে বর্ধমানের খাগড়াগড়(Burdwan Khagragarh) এবং বুদ্ধগয়া বিস্ফোরণ কাণ্ডে(Bodh Goya Blast Cse) এই সংগঠনের হাত  রয়েছে বলে  গোয়েন্দাদের দাবি। খাগড়াগড়ে তো রীতিমতো প্রশিক্ষণ শিবির খুলে ফেলেছিল জঙ্গিরা। সেখানে মজুত করে রাখা বোমা ফেটে না গেলে এতবড় একটি ঘটনা জানতে আরও দেরি  হত। সেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা ( এনআইএ)।  তাছাড়া  অন্য  সংস্থাগুলিও আলাদা করে কাজ চালাচ্ছে।

দিন কয়েক আগেই জামাত উল মুজাহিদিনের(Jamat Ul Mujahidin)  আরও দুই সদস্যকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স(Kolkata Police)।  মুর্শিদাবাদ(Murshidabad) থেকে গ্রেফতার হওয়া এই দুজনেই বিস্ফোরক (Explosive) তৈরিতে পারদর্শী। তাদের কাছ থেকে বিস্ফোরক তৈরিতে কাজে লাগে এমন অনেক উপাদান পাওয়া গিয়েছে বলে খবর। যে সমস্ত উপাদান  উদ্ধার হয়েছে  তা দেখে  এসটিএফ মনে  করছে এই দুই জঙ্গি অ্যাসিড বোমা তৈরির পরিকল্পনা  করেছিল। পাশাপাশি রাজ্য ছেড়ে পালানোর পরিকল্পনা ছিল ধৃতদের। মশিবুর রহমান ওরফে  ফারুক এবং  রুহুল আমিন ওরফে  শফিউল্লাহ মুর্শিদাবাদে  আত্মগোপন করে আছে বলে খবর পাই এসটিএফ।  সেই মতো  মুর্শিদাবাদ পুলিশের সাহায্য নিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

স্ট্রাইকের সময় এফ ১৬ বিমান ব্যবহার করেছিল পাকিস্তান, আমেরিকাকে জানালেন অজিত দোভাল

সাম্প্রতিককালে এ রাজ্যে হয়ে যাওয়া সবচেয়ে চর্চিত বর্ধমানের খাগড়াগড় বিস্ফোরণ কাণ্ড(Khagragarh Blast) সঙ্গে এই দুজনের যোগাযোগ আছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই নাসের সেখ এ ধরনের কোনও ঘটনার সঙ্গে  জড়িত কিনা  তা জানার কাজ চলছে।            

 

.