தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Jan 09, 2020

দিল্লিতে জেএইউ পড়ুয়াদের মিছিল ঘিরে ধন্ধুমার, আটক অনেকে

জেএনইউ পড়ুয়া, শিক্ষক ও নাগরিক সমাজের মিছিল মাণ্ডি হাউজ থেকে শুরু করে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের দিকে যাচ্ছিল

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by
নয়াদিল্লি:

রাষ্ট্রপতি ভবনের (Rashtrapati Bhavan) দিকে জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jawaharlal Nehru University) পড়ুয়াদের বিক্ষোভ ঘিরে ধুন্ধুমার বাঁধল রাজধানীর রাজপথে, লাঠিচার্জের পাশাপাশি অনেকজনকে আটক করে দিল্লি পুলিশ। ঘটনাস্থলে ছবিতে স্লোগান দিতে দেখা গিয়েছে মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের, স্লোগানরত পড়ুয়াদের টেনে একটি বাসে তোলে পুলিশ। বহু পড়ুয়াকে আটক করা হয় এবং তিনটি বাসে তাঁদের তোলা হয়। পড়ুয়া, শিক্ষক, নাগরিক সমাজ, সীতারাম ইয়েচুরি, প্রকাশ কারাত, ডি রাজা, বৃন্দা কারাত এবং শরদ যাদবের মতো রাজনৈতিক দলের নেতারা এদিন সন্ধ্যায় মাণ্ডি হাউজ থেকে মিছিল শুরু করেন। মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের দিকে যাচ্ছিল, সেখানেই রবিবারের ঘটনা নিয়ে স্মারকলিপি জমা দেওয়ার পাশাপাশি উপাচার্যের ইস্তফার দাবি তোলার পরিকল্পনা ছিল বিক্ষোভকারী পড়ুয়াদের।

“আগে দেশপ্রেমী ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন এখন...”, বললেন কানহাইয়া কুমার

তবে মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের সঙ্গে কথা বলার পর, রাষ্ট্রপতি ভবনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ছাত্র সংসদের সভানেত্রী ঐশি ঘোষ সহ বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা।

Advertisement

সূত্র মারফৎ NDTV  জানতে পেরেছে, মানব সম্পদ উন্নয়নমন্ত্রকের সঙ্গে বৈঠকের পর রাষ্ট্রপতি ভবনে যাওয়ার নেপথ্যে কারণ ছিল, উপাচার্য এম জগদীশ কুমারের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি, যা নিয়ে পড়ুয়াদের আপত্তি। তাঁদের দাবি, উপাচার্যকে বরখাস্ত করতে হবে, এবং রাষ্ট্রপতি ভবনের দিকে যাত্রা শুরু করেন তাঁরা।

পুলিশ মিছিল যেতে না দিলে, স্লোগান শুরু হয়। “দিল্লি পুলিশ মুর্দাবাদ” স্লোগানের মধ্যেই আটক শুরু হয়। পড়ুয়াদের আটক করে কনট প্লেসে নিয়ে যাওয়া হয়।

Advertisement

পুলিশের প্রতি চরম অবিশ্বাস তৈরি হয়েছে পড়ুয়াদের, তারমধ্যেই এদিনের ঘটনা।

দীপিকা পাড়ুকোনকে আক্রমণ বিজেপি নেতা, মন্ত্রীদের

Advertisement

রবিবার জেএনইউ তে যাঁরা উপস্থিত ছিলেন, তাঁদের অভিযোগ, লোহার রাড, লাঠি নিয়ে মাস্ক পড়ে দুষ্কৃতীরা ঢুকে যখন পড়ুয়া ও শিক্ষকদের মারধর করে, সেই সময় নীরব দর্শক হয়ে দাঁড়িয়েছিল পুলিশ। সেদিনের ঘটনায় অন্তত ১৯ জন পড়ুয়া এবং পাঁচজন শিক্ষক আহত হন।

ঘটনা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে।

Advertisement

রবিবার হিংসার ঘটনা নিয়ে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে তীব্র বিক্ষোভ, শুধুমাত্র পড়ুয়ারাই নন, বিক্ষোভে নাগরিক সমাজ ছাড়াও যোগ দিয়েছেন বহু পড়ুয়া, রাজনৈতিক নেতা ও অভিনেতারা।

রবিবার থেকে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ, পাশে থাকার বার্তা দিয়ে আওয়াজ তুলেছে আইআইটি, আইআইএমএস, এবং কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স এবে দিল্লির সেন্ট স্টিফেন কলেজের মতো অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলি।

Advertisement

রবিবার থেকে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ, পাশে থাকার বার্তা দিয়ে আওয়াজ তুলেছে আইআইটি, আইআইএমএস, এবং কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স এবে দিল্লির সেন্ট স্টিফেন কলেজের মতো অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলি।

Advertisement