This Article is From Jul 19, 2019

ইউজিসির নয়া বেতন কাঠামোর 'প্রয়োগ হয়নি', যাদবপুরে শিক্ষকদের বিক্ষোভ

এই আন্দোলনে কাজ না হলে ভবিষ্যতে জুটার সদস্যরা আরও বড় আন্দোলন শুরু করবেন, প্রয়োজনে অনির্দিষ্টকালের অনশনেও বসবেন তাঁরা

ইউজিসির নয়া বেতন কাঠামোর 'প্রয়োগ হয়নি', যাদবপুরে শিক্ষকদের বিক্ষোভ

নয়া বেতন কাঠামো প্রয়োগের দাবিতে যাদবপুরে শিক্ষকদের আন্দোলন

কলকাতা:

ফের একবার বিক্ষোভ আন্দোলনে (JU teachers protest) সরগরম হয়ে উঠল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) চত্ত্বর। ইউজিসির বেতন কাঠামোয় (UGC pay scale) সংশোধন হলেও তা এখনও প্রয়োগ করা হয়নি ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রে। এই অভিযোগেই দুই শতাধিক শিক্ষক মিছিল করে বিক্ষোভ দেখালেন বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন “জুটা”-র (JUTA) তরফ থেকে ওই বিক্ষোভ দেখানো হয়। প্রাথমিকভাবে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে প্রায় ঘণ্টা দুয়েক অবস্থান বিক্ষোভে বসেন। তারপর বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে মিছিল করতেও দেখা যায় বিক্ষোভরত শিক্ষকদের। জুটার পাশাপাশি, অল বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি টিচারস অ্যাসোসিয়েশন বা “আবুটা-জেইউ” এবং ওয়েস্ট বেঙ্গল কলেজ অ্যান্ড ইউনিভার্সিটি টিচারস অ্যাসোসিয়েশন বা “ডব্লুবিকুটা”-র সদস্যরাও এই আন্দোলনে যোগ দেন।

“কাটমানি” ইস্যুতে রাজ্যজুড়ে প্রতিবাদ বিজেপির

জুটার একজন মুখপাত্র দাবি করেন যে, অন্যান্য রাজ্যে ইউজিসির সংশোধিত বেতন কাঠামো প্রয়োগ করা হলেও এ রাজ্যে পশ্চিমবঙ্গ সরকার তা বাস্তবায়নে দেরি করছে। এই অবস্থান ও বিক্ষোভ মিছিলের কারণে বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠনপাঠন কয়েক ঘণ্টা বন্ধ থাকে। জুটার সদস্য পার্থ প্রতীম রায় এই আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে আরও দাবি তোলেন যে, নয়া বেতন কাঠামো প্রয়োগের পাশাপাশি অবিলম্বে ছাত্র সংসদ সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতির নতুন করে নির্বাচন করতে হবে।  

পদত্যাগ করলেন বিধাননগরের মেয়র সব্যসাচী দত্ত  

পার্থ প্রতীম রায় বলেন,  এই আন্দোলনে কাজ না হলে ভবিষ্যতে জুটার সদস্যরা আরও বড় আন্দোলন শুরু করবেন। "আমরা প্রথমে শিক্ষাদানের সঙ্গে জড়িত নয় এমন সব কাজ বন্ধ করে দেবো, তারপর ক্লাস বয়কট করব এবং যদি এতেও কাজ না হয় তবে চূড়ান্ত পর্যায়ে, অনির্দিষ্টকালের অনশনে বসার কথাও ভেবে রেখেছি" বলেন জুটার ওই প্রতিনিধি। তবে বিক্ষোভ আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বর উত্তপ্ত হয়ে উঠলেও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জান দাসের সঙ্গে এ বিষয়ে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.