Read in English தமிழில் படிக்க
This Article is From Mar 11, 2020

যোগ দেওয়ার পরেই, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে রাজ্যসভার প্রার্থী করল বিজেপি

বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই রাজ্যসভার প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করা হয়

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

মঙ্গলবার কংগ্রেস ছাড়েন মধ্যপ্রদেশের এই তরুণ নেতা। (ফাইল)

নয়াদিল্লি:

মধ্যপ্রদেশ (Madhya Pradesh) থেকে রাজ্যসভার প্রার্থী হিসেবে দুজন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল বিজেপি, তারমধ্যে রয়েছেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া (Jyotiraditya Scindia) । বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই রাজ্যসভার প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করা হয়। মঙ্গলবার কংগ্রেস ছাড়েন মধ্যপ্রদেশের এই তরুণ নেতা। তাঁর দল ছাড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে বলা হয়, রাজ্যসভায় তাঁকে প্রার্থী করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বিজেপির তরফে, যা কংগ্রেসের তরফে কঠিন ছিল। ২৬ মার্চ মধ্যপ্রদেশের তিনটি আসনে রাজ্যসভার নির্বাচনের ভোটপর্ব হবে। সেখানে, প্রথম পছন্দ হিসেবে, দুজনেরই একটি করে আসন রয়েছে কংগ্রেস ও বিজেপির, তৃতীয়আসন নিয়ে রয়েছে লড়াই।

সূত্রের খবর, প্রথম পছন্দ হিসেবে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে চায়নি কংগ্রেস।

২০১৮ বিধানসভা নির্বাচনে মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের জয়ের অন্যতম কাণ্ডারি বলে মনে করা হয় জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে, তারপর, মুখ্যমন্ত্রী করা হয় কমল নাথকে।

Advertisement

গত বছর, লোকসভা নির্বাচনে গুনা কেন্দ্রে পরাজিত হন তিনি, ফলে দলে কোণঠাসা হয়ে পড়েন।

সূত্রের খবর, তাঁকে রাজ্যসভায় প্রার্থী করার ব্যাপারে বিরোধিতা  করেন কমল নাথ। সেই সময়, বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেন তিনি, বিশেষ করে অমিত শাহের সঙ্গে।

Advertisement

ছমাস আগে, তাঁকে রাজ্যসভার প্রার্থী কংগ্রেস না করার সুযোগটি হাতছাড়া করেনি বিজেপি, সূত্রের খবর এমনই। সেই সময় প্রথম বিজেপির থেকে ইঙ্গিত পান।

সূত্রের খবর, গত কয়েকমাসে একাধিকবার গোপন বৈঠক হয়।

Advertisement

২০০২ সালে ৩১ বছর বয়সে প্রথমবার গুনা কেন্দ্র থেকে সাংসদ হন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, বাবা মাধবরাও সিন্ধিয়ার মৃত্যুর পর, ওই আসনে উপনির্বাচনে জয় পান তিনি।

কংগ্রেসের একাধিক সরকারের কেন্দ্রীয়মন্ত্রী ছিলেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া।

Advertisement

কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং বলেন, “রাজ্যসভায় মনোনীত হতে পারতেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, তবে উচ্চাশা সম্পন্ন এই নেতাকে কেন্দ্রীয়মন্ত্রী দিতে পারেন একমাত্র মোদি-শাহ”।

Advertisement