This Article is From Mar 12, 2020

"এটা শুধু টার্নিং পয়েন্ট নয়": বিজেপিতে যোগ দিয়ে বললেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া

Jyotiraditya Scindia: হোলির দিন কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁর ১৮ বছরের সম্পর্কের অবসান ঘটান ৪৯ বছরের ওই রাজনীতিক

Jyotiraditya Scindia: বুধবার বিজেপিতে যোগ দেন মাধবরাও সিন্ধিয়ার ছেলে

হাইলাইটস

  • বিজেপিতে যোগ দিয়ে খুশি জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া
  • গেরুয়া দলের সদস্য হয়ে দেশের মানুষের সেবা করার আগ্রহ প্রকাশ করলেন তিনি
  • প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতে দেশ সুরক্ষিত আছে বলেই মনে করেন ওই রাজনীতিক
নয়া দিল্লি:

বিজেপিতে যোগ দিয়ে নিজের রাজনৈতিক জীবনে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াতে চান তিনি, কংগ্রেস (Congress) ছাড়ার সময় সভানেত্রী সনিয়া গান্ধিকে এমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। গেরুয়া শিবিরের (BJP) সঙ্গী হওয়ার পর ফের একবার সেই কথাই বললেন তিনি (Jyotiraditya Scindia)। বিজেপিতে তাঁকে "অন্তর্ভুক্ত করা ও স্বাগত" জানানোর জন্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপি প্রধান জে পি নাড্ডাকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন মাধবরাও সিন্ধিয়ার ছেলে। "এটি কেবলমাত্র আমার জীবনের এক  নতুন মোড় নয়, তার থেকেও বেশি কিছু। প্রধানমন্ত্রী মোদি-জির অনুপ্রেরণামূলক নেতৃত্বে আমি জনগণের সেবা করতে পারবো, এর ফলে জনসেবার প্রতি আমার প্রতিশ্রুতি বজায় রাখার সুযোগ পেলাম আমি", বিজেপিতে যোগদানপর্বের শেষে বুধবার মাঝরাত নাগাদ টুইট করে এভাবেই নিজের মনের ভাব প্রকাশ করেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া।

হোলির দিন কংগ্রেসের সঙ্গে তাঁর ১৮ বছরের সম্পর্কের অবসান ঘটান এক সময় রাহুল গান্ধি তথা গোটা গান্ধি পরিবারের অত্যন্ত কাছের মানুষ বলে পরিচিত ৪৯ বছরের ওই রাজনীতিক। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই পদ্ম শিবিরের পক্ষ থেকে জানানো হয় মধ্যপ্রদেশ থেকে বিজেপির টিকিটে তাঁকে রাজ্যসভার প্রার্থী মনোনীত করা হয়েছে।

"অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক", জ্যোতিরাদিত্য-কাণ্ডে টুইট শচিন পাইলটের

বুধবার বিকেলে বিজেপিতে যোগদানের সময় প্রধানমন্ত্রী মোদির অকুণ্ঠ প্রশংসা শোনা যায় তাঁর কণ্ঠে। দেশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরহাতে সম্পূর্ণ সুরক্ষিত রয়েছে, এমনটাই জানান চারবারের সাংসদ ও প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য।

যোগ দেওয়ার পরেই, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে রাজ্যসভার প্রার্থী করল বিজেপি

সিন্ধিয়া বলেন, ‘‘আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি যে দেশের সেবা করার এমন এক মঞ্চ পেলাম। আমি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মতো কারও সরকার এমন ভাবে জনাদেশ পায়নি এদেশের ইতিহাসে। একবার নয়, দু'-দু'বার। প্রধানমন্ত্রীর কাজ করার ক্ষমতা সেই জনাদেশকে সক্রিয় পথে ব্যবহার করেছে। যেভাবে তিনি আন্তর্জাতিক সম্মান আনলেন ভারতের জন্যে, যেভাবে নানা প্রকল্প এ দেশে শুরু করেছেন তাতে আমি মনে করি দেশ তাঁর হাতে সুরক্ষিত রয়েছে।''

.