This Article is From Jun 13, 2019

কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ নতুন পাঁচটি বিষয় স্নাতকোত্তরের

আগামী আগস্ট থেকে শুরু হতে চলা নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকেই এই সুযোগ মিলবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর শঙ্খকুমার ঘোষ।

কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ নতুন পাঁচটি বিষয় স্নাতকোত্তরের

নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকেই এই সুযোগ মিলবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর

হাইলাইটস

  • নতুন পাঁচটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর পড়ার সুযোগ কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে।
  • নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকেই এই সুযোগ মিলবে।
  • বিষয়গুলির পাঠ্যক্রম কর্মমুখী বলে জানিয়েছেন ভাইস চ্যান্সেলর।
কল্যাণী:

নতুন পাঁচটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর পড়ার সুযোগ মিলবে পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) নদিয়া (Nadia) জেলার অন্তর্গত কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ে (Kalyani University)। আগামী আগস্ট থেকে শুরু হতে চলা নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকেই এই সুযোগ মিলবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর শঙ্খকুমার ঘোষ। নতুন যে বিষয়গুলিতে স্নাতকোত্তর করা যাবে সেগুলি হল— ডেটা সায়েন্স, জিনোম সায়েন্স, ন্যানো সায়েন্স ও ন্যানো টেকনোলজি, কম্পিউটার সায়েন্স এবং ফুড নিউট্রিশন। বুধবার সংবাদমাধ্যমকে তেমনটাই জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর। বিষয়গুলির পাঠ্যক্রম কর্মমুখী, একথা জানিয়ে শঙ্খবাবু বলেন, ডেটা সায়েন্স, জিনোম সায়েন্স এবং ন্যানো সায়েন্স ও ন্যানো টেকনোলজির মতো বিষয়গুলি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবগঠিত ‘স্কুল অফ ইন্টারডিসিপ্লিনারি স্টাডিজ'-এর অন্তর্গত।

ওই তিনটি বিষয়ের প্রত্যেকটিতে ২০টি করে আসন রয়েছে। বিএসসি অনার্স পাশ ছাত্ররা একটি পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে ওই কোর্সের জন্য মনোনীত হবে। রাজ্যের ছাত্রছাত্রীদের কোর্স বাবদ ৪০,০০০ টাকা দিতে হবে। অন্য রাজ্যের ক্ষেত্রে দিতে ৫০,০০০ টাকা। বিদেশি পড়ুয়াদের সেমেস্টার পিছু ১৫০০ মার্কিন ডলার দিতে হবে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ছেলেমেয়েরা কম্পিউটার সায়েন্স ও ফুড নিউট্রিশনে এমএসসি করার সুযোগ পাবে। কম্পিউটার সায়েন্সের ক্ষেত্রে ৩০,০০০ টাকা ও ফুড নিউট্রিশন কোর্সের জন্য ২০,০০০ টাকা দিতে হবে।

ভাইস চ্যান্সেলর বলেন, ‘‘বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে ক্রমাগত কাজ করা হচ্ছে প্রথাগত অধ্যয়ন শৃঙ্খলাকে আরও ভালো করতে। গত দশক থেকে একাধিক অধ্যয়ন শৃঙ্খলার মিশ্রণের প্রয়োজন অনুভূত হয়েছে।''

তিনি আরও বলেন, ‘‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি স্টাডিজের ফলে পড়ুয়া ও গবেষকরা সুযোগ পান নানা আইডিয়া ও কনসেপ্টের মিশ্রণ ঘটিয়ে বিভিন্ন নিয়মানুবর্তী সীমানার মধ্যে সম্পর্ক নির্মাণ করার। কোনও সমস্যার সমাধান করার সময় বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে তাকে বিশ্লেষণ করতেও সাহায্য পায় পড়ুয়ারা।''

.