Read in English
This Article is From May 09, 2018

বেঙ্গালুরুর একটি এপার্টমেন্ট থেকে 10,000 গুলি আইডি পাওয়া গেছে, নির্বাচন কমিশন দিল পরীক্ষার আদেশ

কর্ণাটক বিধান সভা নির্বাচনের ঠিক আগে বেঙ্গালুরুর একটি এপার্টমেন্ট থেকে প্রায় 10,000 ভোটারদের পরিচয় পত্র পাওয়া গেছে, যার জন্য তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

কর্ণাটক বিধান সভা নির্বাচন 2018: বেঙ্গালুরুর এপার্টমেন্ট থেকে প্রায় 10,000 ভোটারদের পরিচয় পত্র পাওয়া গেছে

বেঙ্গালুরু: কর্ণাটক বিধান সভা নির্বাচনের ঠিক আগে বেঙ্গালুরুর একটি এপার্টমেন্ট থেকে প্রায় 10,000 ভোটারদের পরিচয় পত্র পাওয়া গেছে, যার জন্য তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে. মঙ্গলবার বেশ রাতে এই নিয়ে নির্বাচন কমিশন প্রেস কনফারেন্স ডাকে. নির্বাচনা কমিশন এই পরিচয় পত্র গুলি পরীক্ষা করে দেখার আদেশ দিয়েছে. বিজেপি নেতা এই ঘটনার জন্য একজন কংগ্রেস নেতাকেই দায়ী করেছেন, তিনি জানিয়েছেন যে, এই এপার্টমেন্ট একজন কংগ্রেস নেতার. বিজেপির পক্ষ থেকে রাজেশ্বরী নগর নির্বাচন ক্ষেত্রে ভোট বন্ধ করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে আবেদন জানানো হয়েছে. বিজেপি এই আরোপ দেওয়ার পরে কংগ্রেস জানিয়েছে যে, এই গুলি সবই বিজেপির ড্রামাবাজী ছাড়া কিছুই না, সেই সাথে তারা বিজেপির ওপরে নকল করার অভিযোগ এনেছে.   

কর্ণাটকের মুখ্য নির্বাচন অধিকারি সঞ্জীব কুমার এই সম্পর্কে প্রেস কনফারেন্সের কাছে জানিয়েছেন যে, 9746 টি পরিচয় পত্র আসল বলে মনে হচ্ছে, সেগুলি একটা ছোট প্যাকেটে রাখা ছিল, তার ওপর নাম ঠিকানাও লেখা আছে. তিনি জানিয়েছেন যে, সঠিক সময়ে সঠিক খোঁজ খবর নেওয়া হবে. এখনও সম্পূর্ণ বিষয়টি খুঁটিয়ে দেখা হচ্ছে, পরবর্তী 24 ঘন্টার মধ্যে আমরা আরও তথ্য পাব. যার পরে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে.    

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সদানন্দ গৌড়া এই সম্পর্কে টুইট করে বলেছেন যে, এটি গণতন্ত্রের ওপরে হামলা. তিনি ট্রাঙ্কে রাখা নকল পরিচয় পত্র গুলির ছবিও পোস্ট করেছেন. বেঙ্গালুরুর একটা বড়ো নির্বাচন ক্ষেত্র হল রাজা রাজেশ্বরী নগর, যেখানে ভোট দাতার সংখ্যা হল 4.71 লক্ষ. 2013 সালে এই সিটের ওপর কংগ্রেসের মুনিরথনা কব্জা করতে সক্ষম হয়েছিলেন, তিনি পুনরায় নির্বাচনের জন্য দাবি করছেন. বিজেপির মতে নির্বাচন ক্ষেত্রে স্থানীয় নেতারা নিজেদের জায়গা খুঁজে নিয়েছে.     
 সদানন্দ গৌড়া বলেছেন যে, তিনি 20,000 -এর বেশি আইডি কার্ড, পাঁচটা ল্যাপটপ, একটি প্রিন্টার এবং নামাঙ্কিত করার জন্য নতুন ভোটদাতারা নির্বাচন কমিশনের যে ফর্ম ব্যবহার করবে তা খুঁজে পেয়েছেন. এই বিষয়ে পরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনন্ত কুমার টুইটার করে কংগ্রেসের ওপর হামলা করেছেন, তিনি বলেছেন, আগামী নির্বাচনে পরাজয়ের আগে এই সবই কংগ্রেসের ষড়যন্ত্র. 

Advertisement
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement