हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Nov 03, 2019

"কর্তারপুর শিখ তীর্থযাত্রীদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত", ছবি শেয়ার করে বললেন ইমরান খান

Kartarpur Corridor: শিখ ধর্মগুরু গুরু নানক দেবের ৫৫০ তম জন্মবার্ষিকী পালনের লক্ষ্যে ওই আয়োজন, কথিত আছে পাকিস্তানের শ্রী নানকানা সাহেব তাঁর জন্মস্থান

Advertisement
ওয়ার্ল্ড Edited by

৯ নভেম্বর উদ্বোধন করা হবে Kartarpur Corridor-এর

রবিবার কর্তারপুর কমপ্লেক্স এবং গুরুদ্বার দরবার সাহিবের ছবি শেয়ার করে পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রী (Imran Khan) ভারতের প্রতি সৌহার্দ্যের বার্তা দিলেন। গুরু নানকের (Guru Nanak) ৫৫০ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপনের জন্য শিখ তীর্থযাত্রীদের স্বাগত জানাতে কর্তারপুর (Kartarpur Corridor) প্রস্তুত, বললেন ইমরান খান। ছবিগুলি ইমরান খান তার টুইটার অ্যাকাউন্টে ২ নভেম্বর করতারপুর করিডোরের পরিকল্পিত উদ্বোধনের আগে ভাগ করেছেন। ২০১৯ সাল শিখ ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা গুরু নানক দেবের ৫৫০ তম জন্মবার্ষিকী বছর, কথিত আছে, গুরু নানকের জন্মস্থান পাকিস্তানের শ্রী নানকানা সাহেব।

তিনি টুইট করেন, "কর্তারপুর শিখ তীর্থযাত্রীদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত" ।

অন্য একটি টুইটে তিনি নির্ধারিত সময়ে নির্মাণ কাজ শেষ করার জন্য নিজের সরকারকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন।

এর আগে, তিনি আগামী ১২ নভেম্বর শিখ গুরুর ৫৫০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কর্তারপুরে আসতে ইচ্ছুক শিখদের পাসপোর্টের বিষয়ে শর্ত এবং ২০ ডলার সার্ভিস ফিও বাতিল করে দেন।

Advertisement

কর্তারপুর করিডর চালু করতে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত

তবে রাজধানী ইসলামাবাদে কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী এই করিডোরটির উদ্বোধনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে সামিল হন। তাঁদের নেতা মওলানা ফজলুর রেহমান ইমরান খানের পদত্যাগও দাবি করেন।

Advertisement

আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে কর্তারপুর করিডোরটি ভারতের পাঞ্জাবের ডেরা বাবা নানক মাজারের সঙ্গে সংযুক্ত করবে পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের নরোওয়াল জেলায় অবস্থিত কর্তারপুরে দরবার সাহিবকে।

কর্তারপুর করিডোর উদ্বোধনের দিন বিনামূল্যে প্রবেশাধিকার পাবেন শিখ তীর্থযাত্রীরা: ইমরান খান

Advertisement

কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান ও ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অবনতি সত্ত্বেও, গত সপ্তাহে ঐতিহাসিক র্কতারপুর করিডোরকে কার্যকর করার লক্ষ্যে একটি যুগান্তকারী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।  ভারতীয় শিখ তীর্থযাত্রীদের পাকিস্তানের পবিত্র দরবার সাহিব দেখার অনুমতি দেওয়ার লক্ষ্যেই ওই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

দুই দেশই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে প্রতিদিন ৫,০০০ তীর্থযাত্রী মাজারটি দেখতে আসতে পারবেন। ভারত এবং পাকিস্তান এও সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এই করিডোরটি সারা বছর সপ্তাহে সাত দিনই খোলা থাকবে এবং শিশু এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা ছাড়া তীর্থযাত্রীরা এটি দলবদ্ধভাবে দেখার সুযোগ পাবেন।

Advertisement