Read in English
This Article is From Jun 15, 2018

অরবিন্দ কেজরিওয়ালদের ধর্নার পঞ্চমদিনে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে বিতর্ক

কেজরিওয়াল আজ সকালে একটি ভিডিও আপলোড করে বিজেপিকে দোষ দিয়ে বলেন যে বিজেপিই সরকারি আধিকারিকদের ব্যবহার করে আপ সরকারের পথে বাধা সৃষ্টি করতে চাইছে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

Highlights

  • লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অফিসে ধর্নায় বসেছেন কেজরিওয়াল ও তাঁর দলের মন্ত্রীরা
  • গত দু'দিন ধরে তা।র দলের দুই মন্ত্রী অনশনে বসেছেন।
  • আপ নেতারা বলেছেন এখান থেকে তাঁদের আচমকা জোর করে বের করে দেওয়া হতে পারে
নিউ দিল্লি: দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর অনিল বাইজলের অফিসে আজ বিকেলে চারটি অ্যাম্বুলেন্স ঢোকে। মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল টুইট করে বলেন গত চারদিন ধরে তাঁর মন্ত্রীসভার যে যে মন্ত্রী ধর্নাতে বসেছিলেন, তাঁদের জোর করে অতিথিশালা থেকে বের করে দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।
উপ মুখ্যমন্ত্রী মনীশ শিশোদিয়া এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈন অনির্দিষ্টকালের জন্য অনশনে বসেছেন। যে কারণেই অ্যাম্বুলেন্সটিকে আসতে হয়। চিকিৎসকদের একটি দল তাঁদের দুজনের সঙ্গে কেজরিওয়ালেরও পরীক্ষা করেন। রাজ নিবাসে ধর্না চলাকালীন একটি অ্যাম্বুলেন্স সবসময়েই মজুত ছিল। কিন্তু চারটি অ্যাম্বুলেন্সের হঠাৎ করে আগমনেই কপালে ভাঁজ পড়ে কেজরিওয়াল এবং তাঁর আম আদমি পার্টির।
মনীশ শিশোদিয়া হুমকি দেন, তাঁকে যদি জোর করে এখান থেকে তুলে দেওয়া হয়, তাহলে তিনি জল খাওয়াও বন্ধ করে দেবেন।
যদিও অ্যাম্বুলেন্সগুলি কাউকে না নিয়েই আবার ওখান থেকে চলে যায়।
কেজরিওয়াল এবল তাঁর মন্ত্রীরা ওই অতিথিশালার কমলা কাউচ থেকে ওঠেনওনি। লেফটেন্যান্ট ঘবর্নর যেখানে মিটিং করছিলেন সেখান থেকে এই ঘরটি মাত্র দু’পা দূরে।
আপ নেতারা গত সোমবার সন্ধে থেকেই অনিল বাইজলের সঙ্গে দেখা করতে চাইছিলেন।
আপের দাবি অনুযায়ী, তাঁদের সঙ্গে মিটিং করতে অস্বীকার করেন আমলারাও। এমনকি সহযোগিতাও করতে চাননি তাঁরা। তার কারণ, মুখ্যসচিব অংশু প্রকাশ অভিযোগ করেছিলেন যে কেজরিওয়ালের দলের বিধায়করা তাঁর ওপর চড়াও হয় গত ফেব্রুয়ারি মাসের একটি মিটিং-এর সময়।
কেজরিওয়াল আজ সকালে একটি ভিডিও আপলোড করে বিজেপিকে দোষ দিয়ে বলেন যে বিজেপিই সরকারি আধিকারিকদের ব্যবহার করে আপ সরকারের পথে বাধা সৃষ্টি করতে চাইছে।
ভিডিওটিতে তাঁকে বলতে শোনা যায়, “এমন একজন মানুষের কথা বলুন, যিনি বলতে পারবেন, আমাদের সরকারকে এই আইএএস অফিসারদের বয়কট করাটা যুক্তিযুক্ত। আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি এটা ভেবে যে, এই নিয়ে পাঁচ দিন হতে চলল, অথচ লেফটেন্যন্ট গভর্নর এই সমস্যার সমাধানের কোনও চেষ্টাই করছেন না। আমি বিশ্বাসই করতে পারছি না এটা”।   

 

 

Advertisement