লকডাউনের ফলে কলকাতার দূষণের মাত্রা লাফিয়ে কমল।
হাইলাইটস
- কলকাতার বাতাসে দূষণের মাত্রা কমল
- লকডাউনের ফলে কলকারখানা বন্ধ থাকায় ও যানবাহন না চলাতেই এই পরিবর্তন
- গত সপ্তাহ থেকে শুরু হয়েছে দেশব্যাপী লকডাউন
লকডাউনের প্রভাবে কলকাতার বাতাসে দূষণের মাত্রা কমল। রাজ্যের দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের চেয়ারম্যান কল্যাণ রুদ্র তেমনটাই জানাচ্ছেন। লকডাউনের ফলে বন্ধ কলকারখানা। চলছে না যানবাহন। ফলে আকাশ অনেক বেশি নীল। কল্যাণ রুদ্র জানাচ্ছেন, শহরের বিভিন্ন এলাকায় বায়ু দূষণের সূচক ঘোরাফেরা করছে ৫০ থেকে ১০০-র মধ্যে। এই মান সন্তোষজনক স্তরে রয়েছে। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে তিনি জানাচ্ছেন, ‘‘যদি বাইরে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড কম হয়, তাহলে পরিবেশে তার প্রভাব পড়বেই। কলকাতাও ব্যতিক্রম নয়।''
বোর্ডের আর এক কর্মী জানাচ্ছেন, গত নভেম্বরে একিউআই যেখানে ৪০০-তে পৌঁছে গিয়েছিল (যার অর্থ অত্যন্ত খারাপ স্তর), সেখানে এখন বাতাসে দূষণের মাত্রা অনেকটাই কমে গিয়েছে। ফলে নিঃশ্বাস নেওয়াও অনেক স্বস্তিদায়ক হয়েছে।
করোনা মোকাবিলায় দু'দিনের বেতন প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে দান এসবিআইয়ের সমস্ত কর্মীদের
মঙ্গলবার সকালে যাদবপুর বায়ু নিরীক্ষণ স্টেশনের পরিমাপ অনুযায়ী লকডাউনের অষ্টম দিনে সেখানে একিউআই-এর পরিমাণ ছিল ৭৬। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে একিউআই-এর পরিমাণ ছিল ৮৯। এদিকে রবীন্দ্র সরোবরে ৬৮। তবে ফোর্ট উইলিয়ামে এই মান সামান্য বেশি ছিল। সেখানে ছিল ১০০।
তবে বলা হচ্ছে, রেড রোড ও জওহরলাল নেহরু রোডে যেহেতু অত্যাবশ্যক পণ্য পরিবহণ চলছে তাই সেখানে দূষণের পরিমাণ একটু বেশি।
পরিবেশবিদ সোমেন্দ্রনাথ ঘোষ জানাচ্ছেন, ‘‘দূষণের মাত্রা কমলেই জমির স্তরে ওজোনের পরিমাণ গত কয়েক দিনে কমেছে। এর ফলেও স্বাস্থ্যজনিত সমস্যার উদ্ভব ঘটতে পারে।''
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)