This Article is From Dec 05, 2018

সন্তানকে কাছে পেতে প্রতিবন্ধকতার বিরুদ্ধে লড়ে জিতেছেন শহরের এই দম্পতি

প্রতিবন্ধকতাকে জয় করতে পারলে সাফল্যের স্বাদ কতটা মধুর হতে  পারে তা অনুভব করছেন কলকাতার এক দম্পতি- জিজা ঘোষ এবং বাপ্পাদিত্য নাগ।

বাড়ির বাইরেও নিজের স্বতন্ত্র পরিচিতি গড়ে  তুলতে পেরেছেন  জিয়া।

হাইলাইটস

  • সেরিব্রাল পলসির মতো জটিল রোগ আছে জিজার
  • বাড়ির বাইরেও নিজের স্বতন্ত্র পরিচিতি গড়ে তুলতে পেরেছেন জিয়া
  • স্বামী বাপাদিত্যর সঙ্গে তাঁর সুখের দাম্পত্য
কলকাতা:

প্রতিবন্ধকতাকে জয় করতে না পারলে সাফল্য আসে না। আর প্রতিবন্ধকতাকে জয় করতে পারলে সাফল্যের স্বাদ কতটা মধুর হতে পারে তা অনুভব করছেন কলকাতার এক দম্পতি- জিজা ঘোষ এবং বাপ্পাদিত্য নাগ।  সেরিব্রাল পলসির মতো জটিল রোগ আছে  জিজার। কিন্তু তবু থেমে যাননি তিনি। স্বামী বাপ্পাদিত্যর সঙ্গে তাঁর সুখের দাম্পত্য। বাড়ির বাইরেও নিজের স্বতন্ত্র পরিচিতি গড়ে  তুলতে পেরেছেন  জিয়া।

স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলার জেরে মুর্শিদাবাদে ছ'মাসের মেয়ের সাথে কি করলেন বাবা?

প্রয়োজন ছিল একটি সন্তানের। মনের আশা পূরণ হয়েছে হিয়াকে পেয়ে। জুন মাসের ৭ তারিখ জিয়ার ঘর আলো করে আসে  হিয়া। ওড়িশার কেওনঝড়ের একটি আবাসে  হিয়াকে  প্রথম দেখেন দু'জনে। ভাল লেগে যায়। বাড়ি নিয়ে আসতে চান।

বিবাহিত মহিলার সঙ্গে পালিয়ে ‘বিয়ে' করে কী হল বিহারের যুবকের?

জিয়া- বাপ্পাদিত্যদের অন্য লড়াইয়ের মতো এটাও বেশ কঠিন ছিল। মা হিসেবে  জিয়া কতটা দায়িত্ব পালন করতে পারবেন সেই প্রশ্ন উঠেছিল দত্তক প্রক্রিয়ায়। আর তার জন্যই হিয়াকে বাড়ি নিয়ে আসতে অনেক  বেশি সময় লাগে।

সেই অভিজ্ঞতার কথা জানালেন বাপ্পাদিত্য। তাঁর মনে  হয় সেরিব্রল পলসি সম্পর্কে হোমের কেউ কিছু জানত না।  আর তাই তারা হিয়াকে দিতে চাইছিল না । তবে শেষমেশ  দত্তক সংক্রান্ত নিয়ামক সংস্থা  সারার পূর্বাঞ্চলীয় শাখার উদ্যোগে কেটে  যায় জটিলতা। বাড়ি আসে হিয়া।

.