Kolkata Fire: কলকাতা মেডিকেল কলেজে ভয়াবহ আগুন
কলকাতা: বাগরি মার্কেটের স্মৃতি এখনও পুরোপুরি মুছে যায়নি। তার মধ্যেই বুধবার সকালে ফের ভয়াল আগুনের করাল গ্রাসে পড়ল শহর। আগুন লাগল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে। প্রায় 250'র কাছাকাছি রোগীকে ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে সেখানে রয়েছে দমকলের দশটি ইঞ্জিন। আগুনটি প্রথমে লাগে হাসপাতাল চত্বরে অবস্থিত একটি ওষুধের দোকানে। সেখান থেকেই দ্রুতগতিতে তা ছড়িয়ে পড়ে। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে চত্বরে মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতাল মিলিয়ে একাধিক ভবন রয়েছে। আগুন লাগার ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসার পর সব মহলেই ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক।যে ওষুধের দোকানে আগুন লাগে, তা রয়েছে এমসিএইচ বিল্ডিং-এ। আতঙ্কে হুড়োহুড়ি লেগে যায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে। আগুন লাগার পর রোগীদের কাউকে হাঁটিয়ে, কাউকে কাপড়ে মুড়ে নিয়ে আসা হয় বাইরে।
বহু রোগীকে রাখা হয়েছে খোলা আকাশের নীচে। যে ওষুধের দোকানে আগুন লাগে, তা রয়েছে এমসিএইচ বিল্ডিং-এ। আতঙ্কে হুড়োহুড়ি লেগে যায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে। আগুন লাগার পর রোগীদের কাউকে হাঁটিয়ে, কাউকে কাপড়ে মুড়ে নিয়ে আসা হয় বাইরে। বহু রোগীকে রাখা হয়েছে খোলা আকাশের নীচে। গোটা হাসপাতালকে ঘিরে রয়েছে কালো ধোঁয়া। হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করছে পুলিশ, দমকল এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। উদ্ধারকার্যে হাত লাগিয়েছেন রোগীর পরিজনরা। রোগীদের রাখা হয়েছে এজরা বিল্ডিংয়ের পিছনে। গোটা চত্বরে ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ ধোঁয়া।
দেখুন লাইভ আপডেটস
অনেক রোগীকে সরানো হচ্ছে এনআরএসে।
যে ফার্মেসিতে আগুন লাগে, সেখানে প্রায় একমাসের ওষুধ স্টক মজুত করা ছিল।
আজকের এই অগ্নিকাণ্ড ফিরিয়ে আনল 2011 সালের ডিসেম্বর মাসে ঢাকুরিয়ার আমরি হাসপাতালে আগুন লাগার ভয়াবহ স্মৃতিকে। যা এখনও দগদগে নগরবাসীর মনে।
অগ্নিকাণ্ডে হাসপাতালে ওষুধ নিয়ে নাকাল মানুষ
বুধবার সকাল সাতটা আটান্ন নাগাদ আগুন লাগে মেডিক্যাল কলেজে
আতঙ্কে হুড়োহুড়ি লেগে গিয়েছে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে।
আগুন লাগার পর রোগীদের কাউকে হাঁটিয়ে, কাউকে কাপড়ে মুড়ে নিয়ে আসা হয় বাইরে।
হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করছে পুলিশ, দমকল এবং বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।
গোটা চত্বরে ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ ধোঁয়া।
রোগীদের রাখা হয়েছে এজরা বিল্ডিংয়ের পিছনে।
উদ্ধারকার্যে হাত লাগিয়েছেন রোগীর পরিজনরা।
তৃণমূল নেতা নির্মল মাজি জানালেন, আগুন আপাতত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে।
ঘটনাস্থলে এসে উপস্থিত হলেন কলকাতার মেয়র তথা দমকল মন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়।