বাড়ির শৌচাগারে জলে ডুবিয়ে মেরে ফেললো নিজের বৌদি। এই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে কলকাতার গার্ডেনরিচে। শৌচাগারে ড্রামের মধ্যে তাকে ডুবিয়ে মেরে ফেললো। কারণ হিংসা! হ্যাঁ কারণ বৌদির মনে হতো, তার শশুর নিজের বড় ছেলে অর্থাৎ তার স্বামীর থেকে ছোট ছেলে ঋজু দাসকে বেশি ভালোবাসতো। এবং সেখান থেকেই এই গোটা ঘটনার সূত্রপাত।
গার্ডেনরিচের বাড়িতেই প্রিয়াঙ্কা দাস এই গোটা ঘটনাটাই কবুল করেন গতকাল রাতে। সে জানিয়েছে ছোট্ট ঋজু যখন বাথরুমে স্নান করছিলো ঠিক তখনই তার 19 বছরের বৌদি বাথরুমে এসে ড্রামের মুখটা চেপে রেখে তাকে দমবন্ধ করে হত্যা করে।
29শে জুন যখন যখন ঋজুর দেহ পাওয়া যায় তখন সকলে ভাবে খেলে এসে ড্রামে উল্টে পড়ে ডুবে মারা গেছে। পরে গতকাল প্রিয়াঙ্কা দাস অর্থাৎ সেই মহিলা নিজের স্বামীর কাছে গোটা বিষয়টি স্বীকার করে নেয়।
এরপরই তারা পুলিশের কাছে গিয়ে অভিযোগ জানায়, এবং এই মুহূর্তে গোটা বিষয়টা নিয়ে পুলিশ জোরকদমে তদন্তে নেমেছে।