Read in English
This Article is From Nov 19, 2019

সোশ্যাল মিডিয়ার প্রেমিকের সঙ্গে সংসার পাততে গিয়ে গয়না খুইয়ে প্রতারিত গৃহবধূ

পুলিশ আধিকারিক জানাচ্ছেন, ‘‘অভিযুক্তের মোবাইল বন্ধ করা আছে। তাঁর সোশ্যাল নেটওয়ার্কের প্রোফাইলটিও ফেক। আমরা তদন্ত শুরু করেছি।’’

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by (with inputs from PTI)

পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগের ভিত্তিতে তারা তদন্ত শুরু করে দিয়েছে।

কলকাতা:

আলাপ সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media)। তারপর সেই আলাপ থেকে বন্ধুত্ব ও ক্রমে প্রেম। শেষে সিদ্ধান্ত তাঁর সঙ্গেই নতুন সংসার পাতার। শেষ পর্যন্ত জানা গেল, সবটাই সাজানো ছক। আর সেই ছকে পা দিয়ে লেক টাউনের (Lake Town) গৃহবধূ খোয়ালেন পাঁচ লক্ষ টাকার গয়না। সোমবার পুলিশ এই ঘটনার কথা জানিয়েছে। ওই গৃহবধূর সঙ্গে ওই প্রতারকের আলাপ গত আগস্টে। ওই মহিলা তাঁর স্বামী ও একমাত্র কন্যাকে নিয়ে লেক টাউনে থাকতেন। গত আগস্টে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই প্রতারকের পাল্লায় পড়েন। বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের এক বর্ষীয়ান পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘‘ওই ব্যক্তি নিজেকে পুলিশ বলে পরিচয় দিয়েছিলেন যখন আগস্ট মাসে ওই মহিলার সঙ্গে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায় আলাপ হয়। এরপর দু'জনের মধ্যে সম্পর্ক ক্রমেই গাঢ় হয়। ওই মহিলা সিদ্ধান্ত নেন স্বামীকে ছেড়ে ওই ব্যক্তির সঙ্গে নতুন জীবন শুরু করার।''

গত সপ্তাহে গয়নাগাটি সঙ্গে নিয়ে বাড়ি ছাড়েন ওই মহিলা। দেখা করেন শ্রীভূমি এলাকায়। এরপর বাইকে করে তাঁরা শহরের নানা স্থানে ঘুরে বেড়ান। ঘুরতে ঘুরতে তাঁরা এসে পৌঁছন আনন্দপুরে। আর তখনই শুরু হয় নাটকের নতুন অঙ্ক।

ভিডিও বার্তায় প্রতিবাদী পড়ুয়াদের ক্লাসে ফেরার আর্জি জেএনইউ ভাইস চ্যান্সেলরের

Advertisement

প্রতারক ব্যক্তি ওই মহিলাকে জানান, তাঁর স্বামী সব জেনে গিয়েছেন। সন্ধান পেয়ে গিয়েছেন ওই ব্যক্তির বাড়িরও। সেখানে গিয়ে তিনি হুজ্জুতি করছেন বলেও জানান অভিযুক্ত।

ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘‘তিনি ওই মহিলাকে আনন্দপুরের এক বাস স্ট্যান্ডে দাঁড় করিয়ে রেখে চলে যান। সঙ্গে নিয়ে যান মহিলার মোবাইল ও গয়নাগাটি। বলেন, সেগুলি নিরাপদ স্থানে রেখে আসছেন তিনি। কিন্তু এরপরই তিনি বেপাত্তা হয়ে যান। রাত পর্যন্ত তাঁর অপেক্ষাতে ওখানেই দাঁড়িয়ে থাকলেও আর তাঁর দেখা পাননি ওই মহিলা।''

Advertisement

দূষণ নিয়ন্ত্রণে পথের ধারের দোকানে গ্যাস সংযোগের পরিকল্পনা দূষণ নিয়ন্ত্রণ বোর্ডের

রাত দশটা পর্যন্ত দাঁড়িয়েও আর ওই ব্যক্তির দেখা পাননি মহিলা। এরপর আনন্দপুর থানার টহলদারি ভ্যান তাঁকে ওখানে দেখতে পায়। মহিলার বোনকে ফোন করে খবর দেয় পুলিশ। তাঁর বোন এসে তাঁকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যান।

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগের ভিত্তিতে তারা তদন্ত শুরু করে দিয়েছে।

পুলিশ আধিকারিক জানাচ্ছেন, ‘‘অভিযুক্তের মোবাইল বন্ধ করা আছে। তাঁর সোশ্যাল নেটওয়ার্কের প্রোফাইলটিও ফেক। আমরা তদন্ত শুরু করেছি।''



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement