This Article is From Jul 23, 2018

চতুর্দশ দিনে পড়ল মেডিক্যাল কলেজের অনশন, এখনও নাছোড় কর্তৃপক্ষ

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের অনির্দিষ্টকালীন অনশন রবিবার পড়ে গেল চতুর্দশ দিনে। এখনও ঘুম ভাঙল না কর্তৃপক্ষের।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

সকালবেলা থেকেই অনশনরত পড়ুয়াদের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে হাজির হয় নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন ছাত্র-সংগঠন।

কলকাতা:

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের অনির্দিষ্টকালীন অনশন রবিবার পড়ে গেল চতুর্দশ দিনে। এখনও ঘুম ভাঙল না কর্তৃপক্ষের। চতুর্দশ দিনে এসেও তাঁরা অনশনরত ছাত্রদের দাবি থেকে সরে আসার অনুরোধই করে চলেছেন।

রাজ্যের স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস ভট্টাচার্য এদিন একটি বিবৃতি দিয়ে বলেন, “ হোস্টেলের সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে আমি ছাত্রদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি”।

তিনি আরও বলেন, “মেডিক্যালের পড়ুয়ারা চিকিৎসা ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই হাসপাতালের পরিসরটি মানুষের চিকিৎসার জন্যই ব্যবহৃত হয়। আমি পড়ুয়াদের এই অনশন তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করব। হাসপাতালের চিকিৎসা পরিষেবা যাতে এই অনশনের জন্য কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, তাও দেখার অনুরোধ করব তাদের”।

এর আগে, সকালবেলা থেকেই অনশনরত পড়ুয়াদের পাশে থাকার বার্তা নিয়ে মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে হাজির হয় নাগরিক সমাজ ও বিভিন্ন ছাত্র-সংগঠন। এই অনশনকে দেবাশিসবাবু ‘প্রতীকী’ বলে ঘোষণা করায় নাগরিক সমাজের মনে বিপুল ক্ষোভের সঞ্চার হয়।

এগারোতলার নতুন হোস্টেলটি একমাত্র প্রথম বর্ষ ছাড়া অন্য কোনও বর্ষের পড়ুয়াদের জন্য নয়- কলেজ কর্তৃপক্ষ এমন বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করার পরেই এই পড়ুয়ারা গত দশই জুলাই থেকে অনশনে বসে।

ছাত্রদের প্রতি তাঁর লিখিত আবেদনে, মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নতুন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অশোক ভদ্র শনিবার দিন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তার সঙ্গে তাঁর বৈঠকের ব্যাপারেও ছাত্রদের অবগত করে জানান, “স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তার কাছে যে অনুরোধ জমা পড়েছে, তা যদি তিনি অনুমোদন করেন, তাহলে হোস্টেল সংক্রান্ত বিষয়টি নিয়ে একটি স্বচ্ছ কাউন্সেলিং হবে”। গত শুক্রবার রামানুজ সিনহা অধ্যক্ষ পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর পর দায়িত্বগ্রহণ করেন তিনি।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement
Advertisement