Read in English
This Article is From Aug 17, 2019

দুর্যোগের সঙ্গে লড়ছে কলকাতা, অব্যাহত ভারী বৃষ্টিপাত, আরও বৃষ্টির পূর্বাভাস

Kolkata Rains:কলকাতায় টানা বৃষ্টিপাতের দ্বিতীয় দিন, বৃষ্টির সঙ্গে কিছু এলাকায় ঝোড়ো হাওয়ায় বয়ে যায় বলে খবর

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

শুক্রবার, কলকাতায় বজ্রপাতে একজন মারা যান এবং আরও ১৫ জন আহত হয়েছেন বলে খবর

কলকাতা:

বৃষ্টির জেরে (Kolkata Rains) বেসামাল কল্লোলিনী কলকাতা। টানা দ্বিতীয় দিনের ভারী বৃষ্টিপাতে একেবারে ভিজে জবজবে এই ব্যস্ত শহর। শুক্রবার থেকে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে শহরের বিভিন্ন এলাকায় জমে গেছে জল, ফলে যানজটে পড়তে হয়েছে শহরবাসীকে, বৃষ্টির (Heavy Rain) জেরে ব্যাহত হয়েছে বিমান পরিষেবাও। কম দৃশ্যমানতার কারণে কলকাতা বিমানবন্দরে কয়েক ঘণ্টা ব্যাহত হয় বিমান পরিষেবাও, জানিয়েছেন বিমানবন্দরের এক আধিকারিক। আবহাওয়া অফিস বাংলাদেশের চারদিকে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কলকাতা এবং বাংলার বিভিন্ন জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস (Heavy rain alert in Bengal) দিয়েছে। আবহাওয়া অধিদফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, "দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলাগুলিতে আগামী চার ঘণ্টায় তীব্র বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।"

তবে লাগাতার এই দুর্যোগের মোকাবিলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে দুর্যোগ মোকাবিলা বাহিনীকে এবং রাজ্য সচিবালয়ে একটি কন্ট্রোল রুম বসানো হয়েছে। কলকাতার মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত অংশগুলির মধ্যে রয়েছে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ, বেহালা এবং একবালপুর।

বন্যায় দেশজুড়ে মৃত শতাধিক, বন্যাবিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শনে অমিত শাহ: ১০ টি তথ্য

Advertisement

এই নিয়ে একটানা দ্বিতীয় দিন প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতের (Heavy Rain) সাক্ষী থাকছেন শবরবাসী।

শুক্রবার, কলকাতার ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল এলাকায় বজ্রপাতের ফলে মৃত্যু হয় এক ব্যক্তির এবং আরও ১৫ জন আহত হয়েছেন। জানা গেছে, ওই এলাকায় (Kolkata Rains) ভারী বৃষ্টি হওয়ার সময় অনেক লোক একসঙ্গে একটি গাছের নীচে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সেই গাছটিতেই বাজ পড়ে। শুক্রবার বেলা সাড়ে তিনটে নাগাদ ভারী বৃষ্টি শুরু হয় এবং প্রায় ৩০ মিনিট টানা ওই বৃষ্টি হয়, তবে, কিন্তু ওই সময় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এতটাই তীব্র ছিল যে এটি শহরকে কয়েক ঘণ্টা অচল করে দেয়।

Advertisement

ওরে বাবা! বাড়ির চালে বিরাট এক কুমির, দেখুন বানভাসি প্রাণির ছবি ও ভিডিও

গত দু'সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন স্থানে বর্ষা ও বন্যার কারণে এবং ভূমিধসের কারণে ২০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। মহারাষ্ট্র, কর্নাটক ও কেরলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে, ওই রাজ্যগুলিতে লক্ষ লক্ষ মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছেন।

Advertisement