Read in English
This Article is From Mar 12, 2019

রাস্তা থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা 'আশা'-ই এখন বড় আশা পুলিশের ডগ স্কোয়াডের

সংবাদসংস্থা এএফপি-কে রাজ্য পুলিশের ট্রেনিং অ্যাকাডেমির কর্তা দীপঙ্কর ভট্টাচার্য জানান, “যে সময় ওকে আমাদের ক্যাম্পাসে নিয়ে আসা হয়, তখন ওর ভয়াবহ রক্তপাত চলছিল গোটা শরীর থেকে”।

Advertisement
Kolkata

রাস্তা থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় আশাকে উদ্ধার করে রাজ্য পুলিশ

কলকাতা:

প্রায় ১৮ মাস আগে পাথর ছুঁড়ে ছুঁড়ে বাচ্চারা মেরেই ফেলছিল তাকে। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। সে এখন রাজ্য পুলিশের বোম ও ড্রাগ অনুসন্ধানকারী স্কোয়াডের অন্যতম নির্ভরযোগ্য সন্ধানকারী কুকুর। তার নাম ‘আশা'। সংবাদসংস্থা এএফপি-কে রাজ্য পুলিশের ট্রেনিং অ্যাকাডেমির কর্তা দীপঙ্কর ভট্টাচার্য জানান, “যে সময় ওকে আমাদের ক্যাম্পাসে নিয়ে আসা হয়, তখন ওর ভয়াবহ রক্তপাত চলছিল গোটা শরীর থেকে”।

পুলিশ ট্রেনিং অ্যাকাডেমির প্রশিক্ষকরা সাধারণত সংকর প্রজাতির কুকুরকে চান তাদের পোষ্য হিসাবে রাখার জন্য। অথচ, কার্যক্ষেত্রে দেখা গেল, একটি জার্মান শেফার্ড বা একটি ল্যাব্রাডরের থেকে আশা কোনও অংশে কম যায় না।

পুলিশ ট্রেনিং অ্যাকাডেমির প্রধান সজল মণ্ডল বলেন, আশাকে রীতিমতো কঠোর প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। টিএনটি-র মতো ভয়ঙ্কর বিস্ফোরক বা মাদক খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে আশার দক্ষতা রীতিমত ঈর্ষণীয় হয়ে উঠেছে এর মধ্যেই।

তিনি জানান, “আশা যে প্রজাতির কুকুর, সেই প্রজাতির আর সমস্ত কুকুরের থেকে ও অনেকটাই আলাদা। ছ'ফুটের ওপর উচ্চতা সহজেই পেরিয়ে যেতে পারে। কঠিন বাধাকেও পেরিয়ে যেতে পারে অতি সহজে”।

তিনি আরও বলেন, আশা হল আমাদের এই ট্রেনিং ক্যাম্পের সবথেকে দ্রুতগতির শ্বাপদ।

৩০-টি কুকুরের শক্তিশালী ইউনিটে এই মুহূর্তেই আশা-ই একমাত্র সংকর প্রজাতির কুকুর।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement
Advertisement