This Article is From Jan 09, 2020

আইনি গেরোয় "Chhapaak"?

ছপাক' দেখে অত্যন্ত মর্মাহত। বাস্তবে পাতিয়ালা হাউজ আদালতে লক্ষ্মীর হয়ে লড়েছিলাম। সেই লড়াই, আমার একনিষ্ঠতা, লক্ষ্মীর যন্ত্রণা জায়গা পায়নি ছবিতে।

আইনি গেরোয়

লক্ষ্মী আগরওয়ালের চরিত্রে দীপিকা (সৌজন্যে ইউ টিউব)

হাইলাইটস

  • ফেসবুকে পোস্ট করেছেন আইনজীবী
  • "একজনকে সামনে আনা ঠিক নয়" তাঁর দাবি
  • "বলিউডের প্রযোজকদের থেকে এটা আশা করা যায় না" তাঁর যুক্তি
নয়া দিল্লি:

আইনি কোপ পড়তে চলেছে Chhapaak-এর ঘাড়ে। অ্যাসিড আক্রান্ত লক্ষ্মী আগরওয়ালের আইনজীবী Aparna Bhat দীপিকা পাড়ুকোন এবং পরিচালকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে চলেছেন বলে খবর। এভাবে শুধুই অ্যাসিড আক্রান্তকে সামনে আনা উচিত নয়, যুক্তি তাঁর। কারণ, তাঁর লড়াইও আছে এই জয়ের পেছনে। এবং ছবিতে কোথাও সেকথা বলা নেই। সেই কারণেই তিনি সম্ভবত নোটিশ পাঠাতে চলেছেন।  

'সিনেমার 'মস্তানি'র মতো কাজ করতে যাওয়া উচিত নয় দীপিকা পাডুকোনের': বিজেপি নেতা

মেঘনা গুলজারের নতুন ছবি 'ছপাক' লক্ষ্মী আগরওয়ালের জীবন অবলম্বনে তৈরি। সেই চরিত্রেই অভিনয় করেছেন ছবিতে লক্ষ্মীর উপর ভিত্তি করে একটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন Deepika Padukone। আইজীবী ভাটের বক্তব্য, পরিচালক ছবিতে লক্ষ্মীকে সঠিক ভাবে ফুটিয়ে তোলেননি। বিশেষ করে, পাতিয়ালা হাউস কোর্টে তাঁর এবং লক্ষ্মীর লড়াই যথাযোগ্য মর্যাদা পায়নি। এরপরেই তিনি ফেসবুকে কয়েকটি পোস্টের মাধ্যমে তাঁর বক্তব্য ছড়িয়ে দেন সোশ্যালে। এবং ক্ষোভ উগরে দিয়ে বলেন, তিনি নির্মাতাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ করবেন।

অপর্ণার ফেসবুক পোস্ট বলছে: "'ছপাক' দেখে আমি অত্যন্ত মর্মাহত। বাস্তবে পাতিয়ালা হাউজ আদালতে লক্ষ্মীর হয়ে লড়েছিলাম আমি। সেই লড়াই, আমার একনিষ্ঠতা, লক্ষ্মীর যন্ত্রণা জায়গা পায়নি ছবিতে। আমি বিরক্ত, ক্ষুব্ধ। সেদিন ন্যায় চেয়ে লক্ষ্মীর হয়ে আমি লড়েছিলাম। এবার হয়ত আমার স্বপক্ষে কেউ দাঁড়াবেন। আমার হয়ে লড়বেন। "

'ওঁর বাবাও দেশের গর্ব', দীপিকাকে প্রকাশ্যে সমর্থন অনুভবের

তাঁর পোস্ট সমর্থন পাওয়ার পরেই তিনি আরেকটি পোস্টে লেখেন, "ধন্যবাদ সবাইকে। আমায় সমর্থন জানানোর জন্য। মুম্বইয়ের বড় প্রযোজক, পরিচালকদের ব্যবহারে আমি সত্যিই ব্যথিত। আমার কাজের প্রতি নিষ্ঠা তুলে ধরা দূরঅস্ত, কেউ ধব্যবাদও জানায়নি আমাকে। এই লড়াই একা লক্ষ্মীর লড়াই তো ছিল না!" 

এদিকে, দীপিকা পাড়ুকোন মঙ্গলবার রাতে দিল্লি দক্ষিণের জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সমর্থন জানান পড়ুয়াদের। মুক্তির আগে তাঁর এই উপস্থিতির জন্য তাঁকে টুইটারে "সাহসী" বলেও প্রশংসা করেন বহু নেটিজেন। যদিও অনেকের দাবি, তিনি ছবির স্বার্থে শেষমুহূর্তে উপস্থিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে। 
 

.