পাঁচ রাজ্যের বহুপ্রতীক্ষিত বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল আসছে আজ
পাঁচ রাজ্যের বহুপ্রতীক্ষিত বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হতে চলেছে আজ। এই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলই যে আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনের চিত্রটা বুঝে পারার অন্যতম যথাযথ সূচক হতে চলেছে, তাও মনে করছে বিশেষজ্ঞমহল। কী হতে চলেছে বিজেপির ভাগ্য, কোন কোন রাজ্যে নিজেদের ক্ষমতা ধরে রাখতে পারবে তারা, কোন রাজ্য থেকেই বা মুছে যাবে সম্পূর্ণভাবে, তাও জানা যাবে কয়েকঘন্টার মধ্যেই ৷ যদিও এক্সিট পোল বা বুথফেরত সমীক্ষা জানাচ্ছে- রাজস্থান, ছত্তিশগড় এবং মধ্যপ্রদেশের মতো রাজ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না গেরুয়া দল। মিজোরামে, বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, ক্ষমতাচ্যুত হতে চলেছে কংগ্রেস। তেলেঙ্গানাতেও ফের ক্ষমতায় আসার সমূহ সম্ভাবনা কে. চন্দ্রশেখর রাওয়ের দল তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতির। গত ২০ বছরে রাজস্থানে বিধানসভায় পরপর দু'দফায় সাধারণ মানুষ ক্ষমতায় আনেননি কোনও এক দলকে। এই বছরেও, অন্তত বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, সেই ট্র্যাডিশন বজায় থাকবে! ভারতের নবীনতম রাজ্য তেলেঙ্গানাতে মোট কেন্দ্র ১১৯'টি। তার মধ্যে ৬৪'টি আসনই তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের দল তেলেঙ্গানা রাজ্য সমিতি পাবে বলে জানাচ্ছে বুথফেরত সমীক্ষা।
ভোগ গণনা হবে আজ। সকাল আটটা থেকে। এই পাঁচ রাজ্য তথা গোটা দেশ আজ তাকিয়ে রয়েছে আজকের ফলাফলের দিকে। একাগ্রভাবে।
দেখুন লাইভ আপডেটস
রাহুল গান্ধী সংবাদমাধ্যমকে বললেন, আমি এই জয়ের জন্য সাধারণ মানুষ ও কংগ্রেস কর্মীদের শুভেচ্ছা জানাতে চাই। এই জয় কৃষক, দোকানদার, কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকদের।
এনডিটিভিকে মনীশ তিওয়ারি বললেন, বিজেপি অনেকরকমভাবে চেষ্টা করেছিল। কিন্তু হল না। মানুষ ওদের সঙ্গে ছিলই না আসলে।
কংগ্রেস নেতা কপিল সিবল এনডিটিভিকে বললেন, আপনারা যদি একবার একটি জিনিস ভালো করে ভেবে দেখেন যে, কী বিপুল ব্যবধান পেরিয়ে এই জয় এল রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশে, তাহলেই বুঝতে পারা যাবে কতটা ভালো ফল হয়েছে আসলে। বিজেপির অর্থশক্তি ছিল, ক্ষমতায় ওরা ছিল, ওদের প্রবল প্রতাপশালী সংগঠন ছিল, এমনকি মুখ্যমন্ত্রীও ওদের। তা সত্ত্বেও, কংগ্রেস এই জয় পেল। এই ব্যাপারগুলোকে মাথায় রাখলেও ব্যাপারটা আরও স্পষ্ট বোঝা যাবে। ভোটে জেতা এক জিনিস, কিন্তু আসল লক্ষ্য হল মানুষের হয়ে কাজ করা। হিন্দি বলয়ে এই জয়ের ফলে খেলা এবার ঘুরবে। আর এই জয়ের জন্য অবশ্যই রাহুল গান্ধীকে কৃতিত্ব দিতেই হবে। তাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য। তবে, এ কথাও মাথায় রাখতে হবে যে, এই জয় কেবল একটি মানুষের লড়াই নয়। বহু মানুষের দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে এক লক্ষ্যে অবিচল থেকে লড়াই করে যাওয়ার ফলই এই দারুণ জয়।
দিল্লির বিজেপি সদর দফতরের বাইরে থমথমে পরিবেশ
আমরা অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদীকে তাঁদের নিজের রাজ্যেও হারিয়েই দিয়েছিলাম প্রায়। আজকের ফলাফলই তার চিহ্নঃ অশোক গেহলৌত।
ছত্তিশগড়ের বিজেপির রামন সিং কথা বললেন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে। তিনি বলেন, "আমি দলের পক্ষ থেকে এই হার স্বীকার করে নিচ্ছি। আমরা গঠনমূলকভাবেই বিরোধীর ভূমিকা পালন করব। ছত্তিশগড়ের মানুষদের কাছ থেকে যে ভালোবাসা যে শ্রদ্ধা পেয়েছি, তার জন্য আমি তাঁদের কাছে ঋণী। আমি সারাজীবন ধরে কাজ করলেও সেই ঋণ শোধ করতে পারব না"।
এনডিটিভির মুখোমুখি কংগ্রেসের মিলিন্দ দেওরা। তিনি বললেন, "পাঁচটার মধ্যে তিনটে রাজ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় রাজনীতিতে এই রাজ্যগুলির গুরুত্ব অপরিসীম। কংগ্রেস মানুষের এই রায় অতি নম্রভাবে গ্রহণ করছে। সকলেই মনে করেছিল্য রাজস্থানে কংগ্রেস ফিরছে। কিন্তু, কেউ ভাবতেও পারেনি যে, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড়েও চিত্রটা একই হবে"।
বিজেপির কে যে আলফন্স এনডিটিভিকে বললেন, "মধ্যপ্রদেশে এখনও কী হবে তা বলে যাচ্ছে না। তবে যেটা আমরা দেখছি, তা অবশ্যই আমাদের দেখতে ভালোলাগছে না। আমাদের এখন আবার নতুন করে সমস্ত পরিকল্পনা করে নিয়ে সেইমাফিক এগোতে হবে। আমরা ভেবেছিলাম ছত্তিশগড়ে নিশ্চিতভাবে জিতব"।
আমি অত্যন্ত খুশি যে আমার অ্যাজেন্ডা ও ম্যানিফেস্টো রাজ্যের মানুষরা গ্রহণ করেছেন। এই রাজ্যের যুবকদের মধ্যে একটি হতাশা আছে কাজ না পাওয়া নিয়ে। আমরা সমাজের প্রত্যেকটি অংশের মানুষের প্রত্যাশাপূরণের জন্য ঐকান্তিকভাবে চেষ্টা করে যাব এবং মানুষের সুবিধার কথা ভেবেই সামনের দিকে অগ্রসর হবো।
সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বললেন কে চন্দ্রশেখর রাও। তিনি বলেন, আমার প্রধান লক্ষ্য হল, কৃষকদের সহায়তা করা। রাজ্যের কৃষকদের জন্য আমরা সবসময়ই কাজ করে যাব।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথা বললেন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে। তিনি বলেন, "বিজেপির এই হারের নেপথ্যে বহু কারণ রয়েছে। ওরা সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। সাধারণ মানুষকে আঘাত করেছে। নোটবাতিলের মতো পদক্ষেপের সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলিকেও দুর্বল করে দিয়েছে বিজেপি। সমস্ত আঞ্চলিক দলকে এক হয়ে লড়তে হবে। একটি শক্তিশালী ফেডারেল ফ্রন্ট গঠন করার অর্থ হল একটি শক্তিশালী ভারত গঠন করা। গোটা দেশ থেকে বিজেপির শক্তি কমে আসছে। ওদের অবস্থা দিনদিন খারাপ হচ্ছে। মানুষ এখন শুধু অপেক্ষা করছে লোকসভা ভোটে বিজেপিকে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়ার। কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। এটাই বিজেপির শেষের শুরু"।
মধ্যপ্রদেশে অল্প এগিয়ে আর দুই রাজ্যজয় কংগ্রেসের, তেলেঙ্গানায় ফের 'রাজা' চন্দ্রশেখর
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথা বললেন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে। তিনি বলেন, "বিজেপির এই হারের নেপথ্যে বহু কারণ রয়েছে। ওরা সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিয়েছে। সাধারণ মানুষকে আঘাত করেছে। নোটবাতিলের মতো পদক্ষেপের সঙ্গে লড়াই করতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলিকেও দুর্বল করে দিয়েছে বিজেপি"।
মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেস এগিয়ে ১১৭'টি আসনে। বিজেপি ১০৩'টি আসনে।
যা তাদের চাই না, তাকেই ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছেন ভোটাররা। তাঁদের অভিনন্দন। বললেন শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরে।
শাহপুরা কেন্দ্র থেকে ৭৪,৫৪২ ভোটে জিতলেন রাজস্থান বিধানসভার স্পিকার কৈলাশ মেঘওয়াল।
রাজস্থানের কংগ্রেস প্রধান শচীন পাইলট টঙ্ক বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতলেন। তিনি হারালেন বিজেপির ইউনুস খানকে। ৫৪,১৭৯ ভোটে।
রাজস্থানের কংগ্রেস প্রধান শচীন পাইলট টঙ্ক বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতলেন।
নির্বাচন কমিশন জানিয়ে দিল, মিজোরামে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে এমএনএফ।
ছত্তিশগড়ের কংগ্রেস সভাপতি ভূপেশ বাঘেল এনডিটিভিকে বললেন, "এই জয় আসলে মানুষের জয়। বিজেপির ভুল নীতিই তাদের এই জায়গায় নিয়ে এল। আমরা বিজেপির দরিদ্র-বিরোধী অ্যাজেন্ডার বিরুদ্ধেই নির্বাচনে লড়েছিলাম। এবার দলের হাইকম্যান্ড যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমি তা-ই পূরণ করতে প্রস্তুত"।
কংগ্রেসের সামা মহম্মদ এনডিটিভিকে বললেন, "মানুষ এটাও বুঝিয়ে দিল যোগী আদিত্যনাথদের বিভেদের রাজনীতি কোনও কাজ করবে না"।
আমি দু'পক্ষকেই অভিনন্দন জানাতে চাই। যাঁরা জিতলেন এবং নির্বাচন কমিশন এই দু'পক্ষই আমার অভিনন্দন পাবেন৷ বললেন বিজেপির অনিল ঝা।
রাজস্থানে ৫০,০০০ ভোটে জিতে গেলেন রাজ্য কংগ্রেস প্রধান শচীন পাইলট।
মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে জিতলেন ৪৫,০০০ ভোটে।
বর্ষীয়ান কংগ্রেস নেতা অশোক গেহলৌত জিতলেন ৩০,০০০ ভোটে।
এনডিটিভিকে কংগ্রেস নেত্রী রেনুকা চৌধুরী বলেন, "আমাদের সমস্ত কর্মীকে স্যালুট জানাই। অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে যে শিল্প, তার নামই রাজনীতি। আমরা এই ব্যাপারটি নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম যেয অন্তত চারটে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে জিতবই। তবে আমরা যদি তার মধ্যে ২'টো তেও জিতি, তাতেও হতাশ নই। ভোটারদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ"।
আমি জানতাম রাজস্থান আর ছত্তিশগড়ে আমরা হেরে যাব। কিন্তু, মধ্যপ্রদেশের ফল আমাকে অবাক করে দিয়েছে। আমার মনে হয়, ২০১৪ সাল থেকে যে যে উন্নয়ন করেছেন নরেন্দ্র মোদী তা আমরা ভুলে গিয়েছি। স্রেফ রাম মন্দির, মূর্তি এবং নাম বদলানোটাই মূল ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। বলেন বিজেপির নেতা সঞ্জয় কাকাদে।
রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশে দলের জয়ী প্রার্থীদের সঙ্গে আগামীকাল দেখা করবেন বহুজন সমাজ পার্টির প্রধান মায়াবতী।
অটলবিহারি বাজপেয়ীর ভাইপো অনুপ মিশ্র লড়াই করছেন গোয়ালিয়রের ভিতরওয়ার কেন্দ্র থেকে।
রাজস্থান এবং মধ্যপ্রদেশে দলের জয়ী প্রার্থীদের সঙ্গে আগামীকাল দেখা করবেন বহুজন সমাজ পার্টির প্রধান মায়াবতী।
"রাহুল গান্ধীর 'জাদু কি ঝাপ্পি' কাজে এসেছে", বললেন খুশবু সুন্দর
ছত্তিশগড়ে ৬৪'টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। ১৯'টিতে এগিয়ে বিজেপি
কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী ১০ জনপথে এলেন সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করার জন্য
কলকাতার কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ে দলের এগিয়ে থাকা নিয়ে উচ্ছ্বাসপ্রকাশ করছেন আবির খেলে।
"আপনি কি ছত্তিশগড়ের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী?", প্রশ্ন করলেন প্রণয় রায়। "এখনও নয়", বললেন কংগ্রেসের টি এস সিং দেও
রাজস্থানে কংগ্রেস এগিয়ে যাওয়ার পর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হলেন অশোক গেহলৌত। তিনি বললেন, যেভাবে রাহুল গান্ধী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে প্রচার চালিয়ে গুজরাটে মোদীর নিজের মাঠেই তাঁকে বেকায়দায় ফেলে দিয়েছিলেন বছরখানেক আগে, তখন থেকেই আজকের দিনটির বীজ পোঁতা হয়ে গিয়েছিল
যে দুটি কেন্দ্রে দাঁড়িয়েছিলেন সেই দুটি কেন্দ্র থেকেই হেরে গেলেন মিজোরামের পাঁচবারের মুখ্যমন্ত্রী কংগ্রেসের লাল থানহাওলা
হায়দরাবাদে টিআরএসের সদর দফতরের সামনে এখন শুধু গোলাপি রঙের সমাহার।
ঝালরাপতন কেন্দ্র থেকে এগিয়ে গেলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে। এই বিধানসভা কেন্দ্রের তিনবারের বিধায়ক তিনি।
মধ্যপ্রদেশে ব্যবধান কমিয়ে দিল কংগ্রেস। বিজেপি এবং কংগ্রেস দুই দলেরই এখন ১১০'টি করে আসন।
মানুষ ভোট দিয়েছে বিজেপির বিরুদ্ধে। এটা মানুষের জয়। দুর্নীতির বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জয়। বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দিল্লিতে কংগ্রেসের সদর দফতরের বাইরে কংগ্রেস সমর্থকদের বাজি ফাটিয়ে ঢোল বাজিয়ে উল্লাসপ্রকাশ
মিজোরামে হেরে গেলেন কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী লাল থানহাওলা।
রায়পুরের কংগ্রেস দফতরের বাইরে সমর্থকদের উল্লাসের ছবি
মধ্যপ্রদেশে এগিয়ে গেল বিজেপি
রাজস্থানে এগিয়ে যাওয়ার পর শচীন পাইলট সংবাদমাধ্যমকে বললেন, "রাজস্থানে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গড়তে চলেছে কংগ্রেস। এটা এখন একদম পরিষ্কার। যে রিপোর্ট আমি পাচ্ছি, তাতে মনে হচ্ছে, তিন রাজ্যেই সরকার গড়ছি আমরা। আজকের দিনটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ঠিক এক বছর আগে দলের সভাপতি হন রাহুল গান্ধী। বিজেপি বেশ কয়েকটা নির্বাচনেই পরপর হারছে। আজও সেই ধারা অক্ষুণ্ণ রইল। বেলা যত গড়াবে আমরা তত এগোব।
হায়দরাবাদে টিআরএসের অফিসের সামনে সমর্থকদের উচ্ছ্বাস
ছত্তিশগড়ে বিরাট ব্যবধানে এগিয়ে গেল কংগ্রেস। ৯০'টি আসনের মধ্যে মোট ৫৫'টি আসনে এগিয়ে আপাতত তারা।
তেলেঙ্গানাতে কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের দল কংগ্রেস-টিডিপি জোটের থেকে প্রায় ৮০'টি আসনে এগিয়ে। জেনে নিন তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতির গুরুত্বপূর্ণ প্রার্থীদের বর্তমান অবস্থান।
পাঁচটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর বর্তমান অবস্থান।
এখন ট্রেন্ডটা যেরকম চলছে, তাতে আমি আত্মবিশ্বাসী। আমরা একক সংখ্যাগরিষ্ঠতাই পাব, বললেন কমলনাথ।
মধ্যপ্রদেশে ১১৪'টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। বিজেপি এগিয়ে ১০০'টিতে।
ছত্তিশগড়ের রাজনন্দগাঁওতে এগিয়ে গেলেন বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী রামন সিং
এনডিটিভিকে বিজেপির সাইনা এনসি বললেন, "কোনও নেতিবাচক ফলাফলেই আমাদের ওপর প্রভাব পড়বে না"।
যশোধরা রাজে সিন্ধিয়া এনডিটিভিকে বললেন, "আমরা জানতাম, লড়াইটা বেশ হাড্ডাহাড্ডি হয়ে যাবে। এর জন্য দায়ী কংগ্রেসের শেষ মুহূর্তের কয়েকটি ধুরন্ধর চাল"।
যশোধরা রাজে সিন্ধিয়া এনডিটিভিকে বললেন, "আমরা জানতাম, লড়াইটা বেশ হাড্ডাহাড্ডি হয়ে যাবে। এর জন্য দায়ী কংগ্রেসের শেষ মুহূর্তের কয়েকটি ধুরন্ধর চাল"।
মধ্যপ্রদেশে ব্যবধান কমিয়ে ফেলল বিজেপি। কংগ্রেস ১০৩'টি আসনে এগিয়ে। বিজেপি ১০২'টি আসনে এগিয়ে।
এই মুহূর্তে মধ্যপ্রদেশের বিধানসভা কেন্দ্রগুলিতে বিজেপির তিন গুরুত্বপূর্ণ নেতার অবস্থান।
এনডিটিভিকে যোগেন্দ্র যাদব বললেন,
.২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পরের দু'বছর মোদীর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে পৌঁছেছিল। উত্তরপ্রদেশের নির্বাচন তার প্রমাণ। তারপরই মোদী ম্যাজিক ম্লান হতে থাকে।
রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে কংগ্রেসের জয়ের সম্ভাবনা দৃঢ় হচ্ছে। মধ্যপ্রদেশে ১০২'টি আসনে, ছত্তিশগড়ে ৫৫'টি আসনে এবং রাজস্থানে ১০১'টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস।
নয়াদিল্লিতে কংগ্রেস সদর দফতরের সামনে কর্মী-সমর্থকদের উচ্ছ্বাস।
মধ্যপ্রদেশে আম আদমি পার্টির মুখ্যমন্ত্রী প্রার্থী অলোক আগরওয়াল ভোপাল দক্ষিণ-পূর্ব কেন্দ্র থেকে পিছিয়ে
মিজোরামে প্রথমদিকের ট্রেন্ডে দেখা যাচ্ছে কংগ্রেসের লাল থানওয়ালা এগিয়ে আছে সেরছিপে। জেডপিএমের লালদুহোমা পিছিয়ে।
মিজোরামে ১৮'টি আসনে এগিয়ে এমএনএফ। কংগ্রেস এগিয়ে ৫'টি তে
মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও রাজস্থানে এগিয়ে কংগ্রেস
মধ্যপ্রদেশের তিনজন গুরুত্বপূর্ণ কংগ্রেস নেতাদের বর্তমান অবস্থান
তেলেঙ্গানায় ৭২'টি আসনে এগিয়ে গেল টিআরএস। মিজোরামে পিছিয়ে কংগ্রেস। ৮'টি কেন্দ্রে এগিয়ে এমএনএফ।
দেখে নিন রাজস্থানের গুরুত্বপূর্ণ বিজেপি নেতাদের অবস্থান।
রাজস্থানের কংগ্রেস প্রধান শচীন পাইলটের বাসভবনের বাইরের চিত্র।
মধ্যপ্রদেশের গণনাকেন্দ্রের ভিতরের ছবি। ২০১৩ সালে মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় ১৬৫'টি আসনে জিতেছিল বিজেপি। কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ৫৮'টি আসন।
কংগ্রেসের দিল্লি দফতরে বাজি নিলে এলেন দলীয় নেতা জগদীশ শর্মা
রাজস্থানের টঙ্ক বিধানসভা কেন্দ্রে এগিয়ে শচীন পাইলট
তেলেঙ্গানায় ৪০'টি আসনে এগিয়ে টিআরএস
প্রথম ট্রেন্ড প্রকাশ মিজোরামে। ১'টি আসনে এগিয়ে এমএনএফ।
সর্দারপুরা কেন্দ্র থেকে এগিয়ে কংগ্রেসের অশোক গেহলৌত