தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Apr 05, 2019

'দলের মধ্যে গণতন্ত্র' নিয়ে নিজের ব্লগে বিজেপিকে তোপ লালকৃষ্ণ আদবানির

Lal Krishna Advani: প্রসঙ্গত, ৯১ বছর বয়সী এই প্রবীণ রাজনীতিবিদের বদলে গান্ধীনগরে বিজেপি টিকিট দিয়েছে দলীয় সভাপতি অমিত শাহ'কে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া ,
নিউ দিল্লি:

দীর্ঘদিন ধরে দলে একঘরে হয়েছিলেন তিনি। এবারের লোকসভা নির্বাচনে যে লোকসভা কেন্দ্রের ছ'বারের সাংসদ তিনি, সেখান থেকেও তাঁকে টিকিট দেয়নি তাঁর দল ভারতীয় জনতা পার্টি। যে দলটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসাবে তাঁর, অর্থাৎ, লালকৃষ্ণ আদবানির নামটি জানে গোটা বিশ্ব। অবশেষে ভোটের আগে মুখ খুললেন তিনি। একটি ব্লগ লিখলে বৃহস্পতিবার। যার শিরোনাম- নেশন ফার্স্ট, পার্টি নেক্সট, সেলফ লাস্ট (আগে দেশ, তারপর দল, সবশেষে নিজে)। এই ব্লগে দলের উদ্দেশে তাঁর বার্তা- সামনের দিকে তাকান, পিছনের দিকে তাকান এবং অবশ্যই নিজের ভিতরে তাকান। প্রসঙ্গত, ৯১ বছর বয়সী এই প্রবীণ রাজনীতিবিদের বদলে গান্ধীনগরে বিজেপি টিকিট দিয়েছে দলীয় সভাপতি অমিত শাহ'কে।

মে মাসের ২৩ তারিখের পর কংগ্রেসও থাকবে না ওদের ইস্তেহারও থাকবে নাঃ মোদী

আদবানি লেখেন, “গণতন্ত্র এবং গণতন্ত্রের বিরাট ঐতিহ্যকে দল এবং দেশের জন্য রক্ষা করাই বিজেপির চিরকালীন হলমার্ক। ভারতীয় গণতন্ত্রের বীজ লুকিয়ে রয়েছে সব ধরনের মতামতকে সম্মান করা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় গভীরভাবে বিশ্বাস করার মধ্যে। বিজেপির একেবারে জন্মলগ্ন থেকেই আমাদের সঙ্গে রাজনৈতিক মতাদর্শের ফারাক রয়েছে এমন কাউকেই ‘শত্রু' বলে দাগিয়ে দেওয়া হয়নি। বরং, তাঁদের ভিন্নমতাবলম্বী হিসেবেই শ্রদ্ধা করেছি আমরা সবসময়”।

Advertisement

"কংগ্রেস ৭০ বছরেও সব কাজ করতে পারেনি, আমি ৫ বছরে কী করব?", প্রশ্ন মোদীর

তিনি আরও বলেন, “ভারতের জাতীয়তাবাদের যে ধারণা, সেই ধারণার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই ভিন্ন রাজনৈতিক মতাবলম্বীদের কখনওই ‘ভারত-বিরোধী' বলে দাগিয়ে দেওয়ার রাজনীতি করিনি আমরা। ব্যক্তিগত এবং রাজনৈতিক স্তরেও প্রতিটি নাগরিকের মতপ্রকাশের অধিকারের স্বপক্ষেই কথা বলে এসেছে বিজেপি”।  

Advertisement

আদবানির ব্লগটি প্রকাশের পরেই তা নিয়ে হইচই শুরু হয়েছে। বিরোধী শিবিরের মতে, এই প্রবীণ রাজনীতিবিদ এই কথাগুলির মাধ্যমে আসলে মোদী-শাহ জুটিকেই তুলোধনা করলেন। যদিও, বিজেপির হাইকম্যান্ডের বক্তব্য এখনও জানা যায়নি।

Advertisement