Read in English
This Article is From Feb 07, 2020

পড়ুয়াদের ব্যাগের বোঝা কমাতে রাজ্য সরকারি বিদ্যালয়গুলিতে লকারের ব্যবস্থা

School Locker চালু হলে প্রতিদিন পিঠে করে ভারী বইয়ের ব্যাগ বইতে হবে না বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

এই উদ্যোগে কমপক্ষে দেড় কোটি পড়ুয়া উপকৃত হবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী Partha Chatterjee

Highlights

  • রাজ্য সরকারি স্কুলগুলিতে এবার চালু হচ্ছে লকার সিস্টেম
  • এর ফলে বই খাতা সহ প্রয়োজনীয় অনেক জিনিসই ওই লকারে রাখতে পারবে পড়ুয়ারা
  • ফলে তাঁদের পিঠে বইয়ের ব্যাগের বোঝা অনেকটাই হাল্কা হবে
কলকাতা:

বইয়ের ব্যাগটা মস্ত ভারী, না, এভাবে বোধহয় আর বলতে হবে রাজ্যের কোনও স্কুল-পড়ুয়াকে। কারণ যেভাবে প্রতিদিন অনেক বইখাতা এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে ব্যাগের ভারে রীতিমতো কুঁজো হয়ে যাতায়াত করতে হয় তাঁদের তা নজর এড়ায়নি রাজ্য সরকারের। এবার তাই স্কুলেই যাতে প্রয়োজনীয় বই-খাতা সহ অন্যান্য উপকরণ ছাত্র-ছাত্রীরা রেখে যেতে পারে তার জন্যে ব্যবস্থা করতে চলেছে রাজ্যের শিক্ষা দফতর। জানা গেছে, প্রতিটি রাজ্য সরকারি বিদ্যালয়গুলিতে (West Bengal's Schools) এবার চালু হতে চলেছে লকার-সিস্টেম। ওই লকারগুলি (School Locker) চালু হলে প্রতিদিন পিঠে করে ভারী বইয়ের ব্যাগ আর বইতে হবে না বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের, জানালেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)।

রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, "আমরা রাজ্য পরিচালিত সমস্ত বিদ্যালয়গুলিতে লকার রাখবো। এর ফলে নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সকল স্কুল পড়ুয়াদের ব্যাগের বোঝা কমবে।"

মোটা হওয়া নিয়ে সচেতন নয় পড়ুয়ারা! রাজ্যের স্কুলে পাঠ্যক্রমে যোগ হচ্ছে স্বাস্থ্য সচেতনতা

Advertisement

তবে পার্থ চট্টোপাধ্যায় একথাও জানিয়েছেন যে আপাতত শুধুমাত্র রাজ্য সরকার পরিচালিত স্কুলগুলিতেই এই লকারের সুবিধা চালু হবে। তহবিল সঙ্কটের কারণে সরকার এখনই রাজ্য সরকারের সাহায্য প্রাপ্ত স্কুলগুলিতে এই ব্যবস্থা চালু করা যাচ্ছে না।

রাজ্যের শিক্ষা দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, হিন্দু স্কুল, বেথুন স্কুল সহ শহরের বেশ কয়েকটি সরকারি স্কুলে ইতিমধ্যেই এই লকার বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। এই উদ্যোগের ফলে কমপক্ষে দেড় কোটি পড়ুয়া উপকৃত হবেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

Advertisement

পাঠ্য বইতে আরও বেশি করে মনীষীদের জীবনী রাখার কথা ভাবছে রাজ্য সরকার

যাদবপুর বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক পরিমল ভট্টাচার্য সংবাদসংস্থা পিটিআইকে বলেন যে তিনি এখনও এই বিষয়ে কোনও সরকারি কর্মকর্তার বার্তা পাননি, তবে এই পদক্ষেপটি চালু হলে তা স্কুলের পড়ুয়াদের ক্ষেত্রে খুবই সহায়ক হবে।

Advertisement

"আমি এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই ... এটি স্কুল ব্যাগের ওজন কমাতে সাহায্য করবে। তবে এই বিষয়ে বরাদ্দ অর্থ সহ এই জাতীয় সুযোগগুলি বাস্তবায়নের জন্য একটি আদর্শ নিয়মবিধি চালু করা উচিত", একথাও বলেন তিনি।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement