This Article is From Mar 06, 2019

রাহুল গান্ধীকে চিঠি সোমেন মিত্রের, কিন্তু কেন

বামেদের  সঙ্গে  জোট হবে কিনা তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে  কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে(Rahul Gandhi) চিঠি লিখলেন প্রদেশ সভাপতি সোমেন মিত্র(Somen Mitra)।

Advertisement
Kolkata

Lok Sabha Elections 2019: কংগ্রেসের সঙ্গে জোট হবে কিনা তা জানতে আর ৭২ ঘণ্টা অপেক্ষা করবে সিপিএম।

Highlights

  • কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে চিঠি লিখলেন প্রদেশ সভাপতি সোমেন মিত্র
  • চিঠিতে সোমেন জানান বিজেপিকে রুখতে বামেদের সঙ্গে জোট জ্রুরি
  • কংগ্রেস এবং বামেদের জোট তৃণমূলকেও ক্ষমতাচ্যুত করতে পারে দাবি সোমেনের
কলকাতা:

বামেদের  সঙ্গে  জোট হবে কিনা তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে  কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে(Rahul Gandhi) চিঠি লিখলেন প্রদেশ সভাপতি সোমেন মিত্র(Somen Mitra)। চিঠিতে সোমেন জানান, বিজেপিকে রুখতে এবং  তৃণমূলকে রাজ্য থেকে ক্ষমতাচ্যুত করতে  সিপিএমের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট  করা জরুরি। পাশাপাশি রায়গঞ্জ এবং মুর্শিদাবাদ আসন যে কর্মীদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে সেটাও জানান সোমেন। এই দুটি আসন-ই এখন সিপিএমের দখলে। তাই ওই দুটি কংগ্রেসকে দিতে আপত্তি আছে তাদের। ঠিক একদিন আগে লোকসভা নির্বাচনে(LOK Sabha Elections 2019) সিপিএমের সঙ্গে জোট  নিয়ে  আলোচনা  করতে  কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর(Rahul Gandhi) সঙ্গে  দেখা করেন সাংসদ অধীর চৌধুরি।

হচ্ছে না জোট, লোকসভা নির্বাচনে দিল্লিতে একাই লড়বে আপ এবং কংগ্রেস                                          

দিল্লিতে সোমবার  দু'জনের মধ্যে কয়েকটি  বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।  সূত্রের খবর, গত বিধানসভা  নির্বাচনের মতো  এবারও জোট করা হলে ভাল- মন্দ কী হতে পারে সে বিষয়ে জানতে চান রাহুল। অধীর সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। বৈঠক সম্পর্কে কংগ্রেসের এক প্রবীণ নেতা বলেছেন অধীর রাহুলকে বলেছেন দলের কর্মীরা চাইছেন হয় এক লড়াই হোক বা  বামেদের সঙ্গে  জোট করা হোক। কিন্তু কোনও অবস্থাতাতেই যেন তৃণমূলের হাত ধরার প্রস্তাব দেওয়া না হয়।

  .  

এদিকে, কংগ্রেসের সঙ্গে  জোট হবে  কিনা  তা জানতে আর ৭২ ঘণ্টা অপেক্ষা করবে সিপিএম। তার মধ্যেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলে জানাল সিপিএম। পাশাপাশি দলের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি(Sitaram Yechuri) জানিয়েছেন, জোট হলে সমস্ত আসনেই জোট হবে  নইলে হবে না। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পর এবার  আবার জোট করার জন্য আলোচনা  চলছে  কংগ্রেস এবং বামেদের মধ্যে। জোট বা আসন  সমঝোতা যাই হোক না  কেন সেটা  আটকে আছে  কয়েকটি আসন কার দিকে  যাবে  তার ওপর।  মুর্শিদাবাদ(Murshudabad) এবং রায়গঞ্জ(Raigunj) এই দুটি আসন এখন সিপিএমের দখলে থাকলেও ঐতিহাসিক ভাবে এই দুটিতেই কংগ্রেসের জোর বেশি। কংগ্রেসের বড় নেতা এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রয়াত প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি জিততেন এই রায়গঞ্জ আসন থেকেই।

Advertisement
Advertisement