PM Narendra Modi ১১ এপ্রিল মুক্রি পাওয়ার কথা, ওইদিনই শুরু জাতীয় নির্বাচন
নিউ দিল্লি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বায়োপিক ( biopic on the Prime Minister) ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি' মুক্তি নিষিদ্ধের (stop the release of "PM Narendra Modi") দাবিতে কংগ্রেসের নেতাদের পিটিশন (Congress leader's petition) খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালত আজ জানিয়েছে, “এই অযৌক্তিক বিষয়গুলোতে আদালতের অনেক বেশি সময় নষ্ট হয়েছে।” সুপ্রিম কোর্ট আরও বলে, নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে যে এই সিনেমা বৃহস্পতিবার জাতীয় নির্বাচন শুরুর দিনে মুক্তি পেলে সমস্যা হবে কিনা। বিরোধী দলীয় কংগ্রেস যে অভিযোগ করেছে যে, সিনেমা মুক্তি পেলে ক্ষমতাসীন বিজেপির দিকে পাল্লা ভারী হবে তা নিয়ে কমিশন সিদ্ধান্ত নিক।
কেন ভারতীয় চলচ্চিত্রের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সিনেমা হতে চলেছে আয়ুষ্মানের Article 15?
শীর্ষ আদালত ( Supreme Court) জানায়, এই আবেদনটি ‘অপোক্ত' কারণ চলচ্চিত্রটি সেন্সর বোর্ড দ্বারা এখনও প্রত্যয়িত হয়নি। প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ও বিচারপতি দীপক গুপ্ত ও সঞ্জীব খান্নার বেঞ্চ জানিয়েছে, “এই কারণে আমরা এই পিটিশনটি মেনে নেওয়ার উপযুক্ত মনে করছি না।"
কংগ্রেসের মুখপাত্র আমান পাওয়ারের প্রতিনিধিত্বকারী সিনিয়র অ্যাডভোকেট অভিষেক মনু সিংভি যুক্তি দিয়েছিলেন যে, সিনেমাটি যাবতীয় নির্দেশিকা ও আচরণবিধিকেই লঙ্ঘন করে; বিজেপির চারজন কর্মী এই সিনেমার প্রযোজক বলে তিনি জানান। তাঁদের অভিযোগ, জাতীয় নির্বাচনের সময় এই চলচ্চিত্রের মুক্তি আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করে।
বিজেপির ইস্তেহারকে বিচ্ছিন্ন মানুষের কণ্ঠস্বর বলে বিঁধলেন রাহুল
সিনেমায় প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকায় অভিনয় করেছেন বিবেক ওবেরয়, আদালতের আদেশের পর তিনি টুইট করেছেন:
গত সপ্তাহেই, অভিনেতা বিরোধী দল কংগ্রেসকে লক্ষ্য করে এই চলচ্চিত্র নিয়ে ওঠা বিতর্ক বিষয়ে বলেন, “জানি না, কংগ্রেস সিনেমাকে ভয় পাচ্ছে নাকি চৌকিদারের ডান্ডাকে!”
কংগ্রেস অবিলম্বে তাঁদের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলে যে, এটি একটি ফ্লপ হিরোকে নিয়ে বানানো ফ্লপ প্রযোজকের বোগাস চলচ্চিত্র। আসলে হিরো নয়, এটি জিরোর গল্প।