This Article is From Jan 23, 2019

শত্রুঘ্ন সিনহাকে নিজেদের দলে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানালেন লালু-পুত্র তেজপ্রতাপ

একটা সময়  তিনি ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য। পরে শুধু সাংসদ। কিন্তু এখন বদলেছে  পরিস্থিতি। ইতিমধ্যেই তিনি জানিয়েছেন যে কোনও দিন দল ছেড়ে দিতে পারেন।

শত্রুঘ্ন সিনহাকে  নিজেদের দলে  যোগ  দেওয়ার আহ্বান জানালেন লালু-পুত্র তেজপ্রতাপ

বিরোধীদের সমাবেশে যাওয়ার ব্যাপারটি সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়েছে বিজেপিও। 

হাইলাইটস

  • Shatrughan Sinha gets an invitation from Tej Pratap Yadav
  • "I talk to Shatrughan Sinha from time to time," Mr Yadav said
  • Mr Sinha has been making sharp attacks on his party's leadership
নিউ দিল্লি:

একটা সময়  তিনি ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সদস্য। পরে শুধু সাংসদ। কিন্তু এখন বদলেছে  পরিস্থিতি। ইতিমধ্যেই তিনি জানিয়েছেন যে কোনও দিন দল ছেড়ে দিতে পারেন। এ হেন শত্রুঘ্ন সিনহাকে এবার নিজেদের দলে  যোগ  দেওয়ার আহ্বান জানালেন লালুপ্রসাদ  যাদবের পুত্র তেজপ্রতাপ যাদব। পাটনা সাহিবের বিজেপি এই সাংসদকে রাষ্ট্রীয় জনতা দলে আমন্ত্রণ জানালেন তেজপ্রতাপ। সংবাদ সংস্থা   এএনআইকে  তিনি বলেন আমার ওঁর সঙ্গে  নিয়মিত কথা হয়। আমি ওঁর মুম্বইয়ের  বাড়িতেও গিয়েছিলাম। উনি  আমাদের দলে যোগ দিতেই পারেন। এদিকে পরিবর্তন এসেছে  তেজপ্রতাপের নিজের জীবনেও। কয়েক মাস আগেই নিজের  বিবাহ বিচ্ছেদের ঘোষণা করেছেন তিনি। তারপর কিছু দিনের জন্য  তাঁর  আর খোঁজ পাওয়া যায়নি। তবে বিরতির পর আবার রাজনীতিতে  সক্রিয় হয়েছেন তেজ। দলের কর্মীদের সঙ্গে বৈঠকও করছেন কয়েকদিন ধরে।

আরও পড়ুনঃ ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড, প্রথম ওডিআই: ভারতীয় বোলারদের দাপটে ৩৮ ওভারে ১৫৭ রানে শেষ নিউজিল্যান্ড

অনেক দিন ধরেই বিজেপির এই বিদ্রোহী নেতাকে  নিয়ে জলঘোলা  হচ্ছে। একাধিকবার দল বিরোধী বক্তৃতা দিতে  দেখা গিয়েছে তাঁকে। মাত্র কয়েকদিন আগে কলকাতার ব্রিগেড সমাবেশ থেকে  দলের শীর্ষ নেতাদের আক্রমণ করতে ছাড়েননি। তিনি বলেছিলেন, এখন কথায় আর কাজে  অনেক ফারাক। তাই দলের বিরুদ্ধে  বলছি।  অনেকে বলছে এবার দল থেকে আমাকে দল থেকে বহিস্কার  করে দেওয়া হবে। তাতে আমার কোনও সমস্যা নেই। কারণ আমি আগের দেশের তারপর কোনও দলের।এছাড়া জিএসটি থেকে রাফাল প্রসঙ্গেও সুর চড়ান। তিনি বলেন, দেশের মানুষকে  তথ্য না দিলে  তারা চৌকিদারকে চোর বলবেই।  

অন্যদিকে তাঁর বিরোধীদের সমাবেশে যাওয়ার ব্যাপারটি সম্পর্কে খোঁজ খবর নিয়েছে বিজেপিও।  কিন্তু এত বিতর্কের মাঝে  তিনি নিজে কী বলছেন?  সংবাদ সংস্থা  আইএএনএসকে তিনি বলেছেন, বসন্ত পঞ্চমী যাক। তারপর সবাই সব বুঝতে পারবে। সবাই জানে আমার রাজনৈতিক সঙ্গীকে? সেটা মমতা না অরবিন্দ কেজরিওয়াল- তাও জানে সবাই। যে কোনও রাজনৈতিক কাজের জন্য পারস্পরিক সম্মানও বিশেষ জরুরি।       

(কয়েকটি সংবাদসংস্থার তথ্য সংযোজিত হয়েছে )     

.