Lok sabha Election 2019: আমি সবসময় মানুষের জন্য কাজ করতে ভালোবাসি, মিমি
হাইলাইটস
- তাঁর স্থাবর সম্পত্তির ১ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা
- ১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা দামের একটি ফ্ল্যাট রয়েছে তাঁর
- ১৯ লাখ টাকার গাড়ির ঋণও রয়েছে তাঁর নিজের নামে
কলকাতা: বাংলা ছবির জনপ্রিয় অভিনেত্রী তথা যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী মিমি চক্রবর্তীর (Mimi Chakraborty) সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় পৌনে তিন কোটি টাকা। নির্বাচনের (Lok sabha Election 2019 ) মনোনয়নপত্রে এমনই দাবি করেছেন তিনি । তাঁর স্থাবর সম্পত্তির ১ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা।১ কোটি ১৯ লক্ষ টাকা দামের একটি ফ্ল্যাট রয়েছে তাঁর। পাশাপাশি ১৯ লাখ টাকার গাড়ির ঋণও রয়েছে তাঁর নিজের নামে। স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে তাঁর হাতে আছে ২৫ হাজার টাকা ও ব্যাঙ্কে আছে ৭১ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আর বিভিন্ন ফান্ডে প্রায় ৫০ হাজার টাকার বিনিয়োগ করেছেন মিমি।
ব্যালট পেপারে আইন ভেঙে ‘বিজেপি' শব্দটি লেখা আছে, দাবি বিরোধীদের
এছাড়া তাঁর কাছে সোনা আছে 271 গ্রামের আশপাশে। ২০১৭-১৮ সালে তাঁর রোজগার ছিল ১৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। মিমি জানান তাঁর নামে কোনও মামলা নেই বা কোনও মামলায় তিনি কখনও দোষী সাব্যস্ত হননি। প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করে চমক দেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরই মিমি বলেছেন, আমি শুধু চাই যে সকলে আমাকে আশীর্বাদ করুন। আমি বিশ্বাস করি যে আমি নিজেকে প্রমাণ করতে সক্ষম হবই। আগে থেকে হিসেব কষে কখনই কিছু করিনি জনসাধারণের কাছে পৌঁছাতে বরাবরই ভালোবাসি। দর্শকরা আমার সিনেমা ভালোবাসেন, তাই আমি জয়ের খুবই আশাবাদী। আমি সবসময় মানুষের জন্য কাজ করতে ভালোবাসি। আর আমার মনে হয় আমি এবারও সেটা করতে সক্ষম হব।"
তবে প্রচার শুরু করে কয়েকবার বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন তিনি। তাঁর কয়েকটি মন্তব্যকে ঘিরে সমালোচনাও হয়েছে বিস্তর। এমনিতে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রটি সব দিক থেকেই আলাদা। এই আসনে সাম্প্রতিক কালে ২০০৯ সালে প্রথম বাম বিরোধী প্রার্থী হিসেবে জিতেছিলেন কবির সুমন। তারপর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুগত বসু তৃণমূলের টিকিটেই জিতে লোকসভায় যান। এবার মিমিকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। তাছাড়া রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সংসদীয় যাত্রা শুরু হয়েছিল এই যাদবপুর কেন্দ্র থেকেই। ১৯৮৪ সালের নির্বাচনে সিপিএমের সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়কে পরাজিত করেন তিনি।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)