This Article is From Apr 23, 2019

শোভাযাত্রা করে ভোট দিতে গেলেন এক পরিবারের ২৭ জন

রীতিমত শোভাযাত্রা করে মঙ্গলবার সকালে পুনের ওয়াদা অঞ্চলের  ওই পরিবারের মোট ২৭ জন সদস্য ভোট দিতে গেলেন উৎসবের মেজাজে।

শোভাযাত্রা করে ভোট দিতে গেলেন এক পরিবারের ২৭ জন

দশকের পর দশক ধরে ওই পরিবারটি এইভাবেই ভোট দিয়ে চলেছে।

পুনে:

“ভোট দিন একসঙ্গে, পরিবারকে পাশে নিয়ে বাঁচুনও একসঙ্গে”, এই যেন মূল মন্ত্র! সেই মন্ত্র মেনেই মহারাষ্ট্রের পুনের ভোঁসলে পরিবার সঙ্গে নিয়েই ভোট দিয়ে চলেছে দশকের পর দশক ধরে। ২০১৯ সালের ১৭ তম লোকসভা নির্বাচনেও সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলিতেছে! রীতিমত শোভাযাত্রা করে মঙ্গলবার সকালে পুনের ওয়াদা অঞ্চলের  ওই পরিবারের মোট ২৭ জন সদস্য ভোট দিতে গেলেন উৎসবের মেজাজে। ওই শোভাযাত্রায় যাঁরা ছিলেন, তাঁদের মধ্যে বয়োঃজেষ্ঠ হলেন ৯৫ বছরের পার্বতীবাই ভোঁসলে এবং কনিষ্ঠতম সদস্য হলেন ২৬ বছর বয়সী নিরঞ্জন। সম্পর্কে পার্বতীবাইয়ের নাতি। ওই পরিবারেরই এক সদস্য পেশায় প্রাক্তন কর্পোরেটর ৬০ বছর বয়সী জয়সিংহ ভোঁসলে বললেন, “আমরা মোট ছয় ভাই। যৌথ পরিবার। প্রত্যেক ভোটে আমরা যে যেখানেই থাকি না কেন, ঠিক বাড়ি চলে আসব এবং তাপর ভোটের দিন সকালবেলায় পরিবারের সকলে মিলে ভোট দিতে যাব। এটাই রেওয়াজ”।

প্রথম ভোটার ছেলের সামনেই কুপিয়ে খুন করা হল টিয়ারুলকে

শুধু নিজেরা ভোট দিতে যাওয়াই নয়, এই পরিবারের সদস্যরা গত কয়েকদিন ধরে পাড়া-পড়শিদের ভোট দেওয়ার উপকারিতা নিয়েও রীতিমত ‘ক্লাস' করেছেন! তাঁদের কথায়, এই একটামাত্র দিনেই তো আমরা দেশের নাগরিক হয়ে নিজেদের ক্ষমতাটার প্রয়োগের অধিকার পাই স্বাধীনভাবে। তাহলে ভোট দেওয়া থেকে পিছিয়ে আসব কেন? সেটা তো নিজেদের অধিকারের সঙ্গে অবিচার করা হয়ে যাবে।

সংবাদসংস্থা পিটিআই'কে পার্বতীবাই জানান, তাঁর পরিবারকে দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে একটি মানুষও যদি ভোট দিতে এগিয়ে আসেন, তাহলেও তিনি খুব খুশি হবেন।

প্রসঙ্গত, পুনেতে মূল লড়াই বিজেপির মন্ত্রী গিরীশ বাপাতের সঙ্গে কংগ্রেসের মোহন জোশির। কে জিতবেন, তা জানা যাবে ২৩ মে।   



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.